শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৫:১২ সকাল
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৫:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এটি আমাদের কণ্ঠরোধ করার একটি কুৎসিত প্রয়াস

কবি আব্দুল হাই শিকদার : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬-এর ৫৭ ধারা নতুন করে করা হচ্ছে। আমরা নতুন ও পুরোনো বুঝি না। আমাদের কাছে ৫৭ ধারা কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। যে কোনো প্রকারের দমন, পীড়ন, কণ্ঠরোধ করার আইন দশ বছর হউক আর ১ বছর হউক এটি কোনো মতে মেনে নেওয়া যায় না। এই আইন করা পুরোপুরিভাবে আমাদের সাংবিধানিক অধিকার ও সংবাদ পত্রের স্বাধীনতার উপর সরাসরি হস্তক্ষেপ করা। একটি স্বাধীন দেশে এমন আইন করা ঠিক নিয়। আমরা এমন আইনের বিরোধীতা করি। কারণ, এটি আমাদের কণ্ঠরোধ করার একটি কুৎসিত প্রয়াস। এমন আইনের নিন্দা করি। এগুলো থেকে সরে আসার জন্য সরকারকে অনুরোধ করি। যারা গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার জন্য ৫৭ ধারার মতো আইন অতীতে করেছে, তাদের শেষ পরিণতি ভালো হয়নি। সমাজে তাদের খুব বাজে ও ভয়াবহ পরিণতি হয়েছে। আমরা চাইনা একটি মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে, সে দেশে একটি দলও কিছু মানুষের স্বার্থে ৫৭ ধারার মতো আইন করুক। এটি মুক্তিযুদ্ধের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। তথ্য প্রযুক্তি আইনের মাধ্যমে ৫৭ ধারার মতো আইন উলট পালট করে যাই করা হউক এটি অগ্রণযোগ্য। যত দিন আমাদের সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা না আসবে, আমাদের সাংবাদিকের কলম মুক্ত না হবে, আমরা আন্দোলন করে যাব। এই আইন আমরা মেনে নিব না।

পরিচিতি : সভাপতি, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন
মতামত গ্রহণ : গাজী খায়রুল আলম
সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়