শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৫ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৮:৫৬ সকাল
আপডেট : ২৫ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৮:৫৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জাতীয়তাবাদের বিষ ছড়ানোয় ট্রাম্পকে দুষলেন মের্কেল

লিহান লিমা: সুইজারল্যান্ডের ড্যাভোসে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সম্মেলন এ নিজের ভাষণে ডানপন্থী রাজনীতিকে ‘বিষ’ বলে আখ্যায়িত করছেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল। এছাড়া তিনি জাতীয়তাবাদ ছড়ানোর জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দোষারোপ করেন।

মের্কেল প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য ট্রাম্পের সমালোচনা করে বলেন, একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া গোটা বিশ্ব এখন এই সমস্যা সমাধানে কাজ করে যাচ্ছে। রক্ষণশীলতা কখনোই বৈশ্বিক সমস্যা সমাধান করতে পারবে না। যদি আমরা নিজেকে গুটিয়ে নেই তবে ভবিষ্যত সমস্যা সমাধান করা কখনোই সম্ভব হবে না। এই সময় ব্রেক্সিট ইস্যুতে মের্কেল বলেন, এরপর ব্রিটেনের সঙ্গে কখনোই আগের মত সম্পর্ক হবে না।

মের্কেল বলেন, আমি জাতীয়তাবাদকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছি, এটি বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। প্রসঙ্গত, মের্কেল নিজ দেশেও জাতীয়তাবাদীদের চাপে আছেন। জার্মানিতে এই প্রথমবারের মত সাধারণ নির্বাচনে কট্টর ডানপন্থী দল এএফডি বুন্ডেসটার্গে স্থান করে ইতিহাস সৃষ্টি করে। সেই সঙ্গে এক যুগ ধরে জার্মানিকে শাসন করা মের্কেল সরকার গঠন নিয়ে জটিলতায় পড়েন। এছাড়া ২০১৭ সালে ফ্রান্স এবং নেদারল্যান্ডে ডানপন্থীদের উত্থান ঘটে।

মের্কেল ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর প্রশংসা করে বলেন, ম্যাক্রোঁ ইউরোপের রাজনীতি এবং অর্থনীতির সংস্কার করছেন। তিনি ইউরোপকে নতুন উদ্যমে জাগিয়ে তুলছেন। এর আগে ম্যাক্রোঁ নিজের বক্তৃতায় পরিবেশ, শক্তি সম্পদ ও জ্বালানি, সামাজিক ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিরক্ষা ইস্যুতে ইইউ দেশগুলোর ১০ বছরের একক লক্ষ্যমাত্রার কথা বলেন। তিনি বলেন, উচ্চাকাঙ্খায় কোন ভুল নেই। ইইউ’র ২৮টি রাষ্ট্র মিলে এককভাবে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবে। ডেইলি মেইল, দ্য লোকাল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়