শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৩:৩১ রাত
আপডেট : ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৩:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরকারের উদ্যোগের ঘাটতি আছে’

আহমেদ ইসমাম : রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশকে যে ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা ও বিশ্ব জনমত নিয়ে কাজ করার দরকার ছিল তা করতে পারেনি। সেই সাথে সরকার মিয়ানমারকে চাপ দিতে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য দেশের সাথে যে ধরনের আলোচনা করা করার দরকার ছিল সে ব্যপারেও খুব একটা ভালো দক্ষতা দেখাতে পারেনি। চীনের প্রকল্প এখানে আছে, রাশিয়ার প্রকল্প আছে, ভারতের প্রকল্প আছে এই তিন দেশকে নিয়ে বাংলাদেশ নিগোসিয়েট করতে পারত। তাদের বলতে হবে, সমাধান না হলে তোমাদের সাথে আমাদের কোনো সম্পর্ক থাকবে না। এ ধরনের কাজ করতে যে ধরনের উদ্যোগ নেয়া দরকার, তা সরকার নিতে পারেনি, এই জায়গায় সরকারের ঘাটতি আছে। আমাদের অর্থনীতির সাথে আলাপকালে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এ সব কথা বলেন।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে যেসব দেশ বাংলাদেশের বিপক্ষে অবস্থান করছে তাদের সাথে মিয়ানমারের একটা অর্থনৈতিক স্বার্থ আছে। রাশিয়া, চায়না ও ভারত রাখাইন রাজ্যে অনেক বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছে। মিয়ানমারের সামরিক শাসকদের এসব দেশের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক খুব ভালো হওয়ায় তারা চায় না রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফেরত যাক। এই কারণেই তারা বাংলাদেশকে ফেরত না পাঠাতে বার বার চাপ দিয়ে যাচ্ছে।

আর একটা বিষয় হচ্ছে বিশ্বের কোথাও শরণার্থী সমস্যার সমাধান হয় না মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, এর কারণ একটা গোষ্ঠী চায় না এ সমস্যার সমাধান হোক। এই সমস্যাকে ঘিরে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়। সুযোগ সুবিধার নেটওয়ার্ক তৈরি হয়। নানা তহবিলের আনাগোনা শুরু হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান এগুলোর ওপরেই বেঁচে থাকে। সুতরাং তারা এটার স্থায়ী সমাধান করার জন্য চেষ্টা করবে না। যার ফলে এ ধরনের সমস্যা তৈরি হয় কিন্তু সহজে সমাধান হয় না। সম্পাদনা : খন্দকার আলমগীর হোসাইন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়