তিনি আরও বলেন, সহজেই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে না, এটা সবাই জানে। আবার রোহিঙ্গারা বলছে নিরাপত্তা এবং নিজ জমিতে ফেরার নিশ্চয়তা নিয়ে আট দফা দাবি না মানলে তারা যাবে না। এটা হবে এমন কেউ চিন্তা করে বলে তো আমার মনে হয় না। এখন সবার একই ধরনের কথা। তাদের ফিরত নিয়ে কোথায় রাখবে, কি করবে? মিয়ানমারের কথার তো কোনো ঠিক নেই।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী মঙ্গলবারের মধ্যেই রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। প্রথম তারিখেই ব্যর্থ হওয়ায় দুই বছরের মধ্যে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শেষ হওয়া নিয়ে শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। তবে মিয়ানমার এগুলো করে সময় অতিবাহিত করলো আরকি। ইন্টারন্যাশনাল ভাবে যে একটা চাপ ছিল, তাও কমের দিকে চলে গেল। এর মধ্যেই বিশ্বে আরও কত সমস্যার সৃষ্টি হয়ে গেল। সম্পাদনা : খন্দকার আলমগীর হোসাইন