শিরোনাম
◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের

প্রকাশিত : ০৯ জুন, ২০২৩, ০২:২৯ দুপুর
আপডেট : ০৯ জুন, ২০২৩, ০৮:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ড

ঈদের আগেই ক্ষতিপূরণের টাকা চান দোকান-কর্মচারীরা

মাজহারুল ইসলাম: বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ১৫ হাজার দোকান কর্মচারীর প্রত্যেককে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা ঈদুল আজহার আগেই পরিশোধের আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশন। সংগঠনটি বলছে, আগামী ২০ জুনের মধ্যে ক্ষতিপূরণের অর্থ না পেলে দোকান কর্মচারীরা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা করবেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবে শুক্রবার (৯ জুন) সকালে এ কর্মসূচি ঘোষণা করে জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশন। সূত্র: জাগোনিউজ

ওই অগ্নিকাণ্ডে কতজন দোকান কর্মচারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার সঠিক হিসাব নেই উল্লেখ করে সংগঠনটি বলছে, বঙ্গবাজারে প্রায় ৫ হাজার দোকান পুড়েছে। প্রতি দোকানে ৩ জন করে কর্মচারী ধরে এই হিসাব করা হয়েছে। এছাড়া তাদের কাছে ৬ হাজার কর্মচারীর স্বাক্ষর রয়েছে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট

সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল হক আমিন বলেন, গত ৪ এপ্রিল ভোরে দেশের অন্যতম বড় কাপড়ের মার্কেট বঙ্গবাজারে আগুন লেগে পাঁচটি মার্কেটের পাঁচ হাজার দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এসব দোকানে প্রায় ১৫ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন। যারা এখন চাকরি হারিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। বেতন-ভাতা ও বোনাস ছাড়া তারা গত ঈদুল ফিতর পালন করেছেন এবং আসন্ন ঈদুল আযহা পালন করবেন। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকরা পুনরায় ব্যবসা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী, মেয়র, মন্ত্রী, মালিক সমিতি এবং বিভিন্ন সংস্থা থেকে কোটি কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছেন। 

এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে নয় কোটি, এফবিসিসিআই থেকে এক কোটি, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স থেকে এক কোটি ২০ লাখ, পাবলিক ফান্ড থেকে ৭ কোটি এবং বিদ্যানন্দ থেকে এক কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছেন দোকান মালিকরা। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত ১৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারীকে এক টাকাও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। সূত্র: বাংলানিউজ২৪

তিনি আরো বলেন, দোকান কর্মচারী হিসেবে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে এলেও এখন তাদের পাশে দাঁড়ানোর কেউ নেই।  এ সময় দাবি আদায়ে দুই দফা কর্মসূচিও ঘোষণা করেন জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশনের নেতারা। দাবিগুলো হলো- আগামী ১২ থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত মেয়র, শ্রম প্রতিমন্ত্রী, স্থানীয় এমপি, ডিসি ও বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিকে স্মারকলিপি প্রদান এবং ২০ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা। সম্পাদনা: শামসুল হক বসুনিয়া

এমআই/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়