শিরোনাম
◈ ৪৩তম বিসিএস থেকে দুই হাজার ৬৪ জনকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন ◈ ৯ বছর পর পাকিস্তান গেলেন ভারতের কোনো মন্ত্রী ◈ ওএসডি কর্মকর্তারা কী করেন? ওএসডি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা বাবদ প্রতিবছর সরকারকে গুনতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা ◈ শেষ নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা হাতে ছিল মাত্র সাড়ে ২৮ হাজার টাকা, ১৫ বছরই আয় করেছেন সুদ থেকে  ◈ আবহাওয়া নিয়ে  দুঃসংবাদ:  লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, সপ্তাহজুড়ে বৃষ্টির আভাস ◈ আমার এজলাস থেকে বের হও, বেয়াদব, থাপ্পড় দিয়ে দিয়ে পুলিশে দেব; আইনজীবীকে বিচারপতি! (ভিডিও) ◈ যে কারনে হাইকোর্ট ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন সমন্বয়ক হাসনাত ◈ সালমানকে প্রাণ বাঁচাতে ক্ষমা চাওয়ার উপদেশ দিলেন বিজেপি এমপি ! ◈ ৪৩তম বিসিএস: ২০৬৪ জনকে নিয়োগ, স্থগিত ৯৯ জনের ◈ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে বিএনপির ৩টি কমিটি 

প্রকাশিত : ০৯ জুন, ২০২৩, ০২:২৯ দুপুর
আপডেট : ০৯ জুন, ২০২৩, ০৮:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ড

ঈদের আগেই ক্ষতিপূরণের টাকা চান দোকান-কর্মচারীরা

মাজহারুল ইসলাম: বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ১৫ হাজার দোকান কর্মচারীর প্রত্যেককে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা ঈদুল আজহার আগেই পরিশোধের আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশন। সংগঠনটি বলছে, আগামী ২০ জুনের মধ্যে ক্ষতিপূরণের অর্থ না পেলে দোকান কর্মচারীরা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা করবেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবে শুক্রবার (৯ জুন) সকালে এ কর্মসূচি ঘোষণা করে জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশন। সূত্র: জাগোনিউজ

ওই অগ্নিকাণ্ডে কতজন দোকান কর্মচারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার সঠিক হিসাব নেই উল্লেখ করে সংগঠনটি বলছে, বঙ্গবাজারে প্রায় ৫ হাজার দোকান পুড়েছে। প্রতি দোকানে ৩ জন করে কর্মচারী ধরে এই হিসাব করা হয়েছে। এছাড়া তাদের কাছে ৬ হাজার কর্মচারীর স্বাক্ষর রয়েছে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট

সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল হক আমিন বলেন, গত ৪ এপ্রিল ভোরে দেশের অন্যতম বড় কাপড়ের মার্কেট বঙ্গবাজারে আগুন লেগে পাঁচটি মার্কেটের পাঁচ হাজার দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এসব দোকানে প্রায় ১৫ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন। যারা এখন চাকরি হারিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। বেতন-ভাতা ও বোনাস ছাড়া তারা গত ঈদুল ফিতর পালন করেছেন এবং আসন্ন ঈদুল আযহা পালন করবেন। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকরা পুনরায় ব্যবসা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী, মেয়র, মন্ত্রী, মালিক সমিতি এবং বিভিন্ন সংস্থা থেকে কোটি কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছেন। 

এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে নয় কোটি, এফবিসিসিআই থেকে এক কোটি, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স থেকে এক কোটি ২০ লাখ, পাবলিক ফান্ড থেকে ৭ কোটি এবং বিদ্যানন্দ থেকে এক কোটি টাকা সহায়তা পেয়েছেন দোকান মালিকরা। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত ১৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারীকে এক টাকাও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। সূত্র: বাংলানিউজ২৪

তিনি আরো বলেন, দোকান কর্মচারী হিসেবে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে এলেও এখন তাদের পাশে দাঁড়ানোর কেউ নেই।  এ সময় দাবি আদায়ে দুই দফা কর্মসূচিও ঘোষণা করেন জাতীয় দোকান কর্মচারী ফেডারেশনের নেতারা। দাবিগুলো হলো- আগামী ১২ থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত মেয়র, শ্রম প্রতিমন্ত্রী, স্থানীয় এমপি, ডিসি ও বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিকে স্মারকলিপি প্রদান এবং ২০ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা। সম্পাদনা: শামসুল হক বসুনিয়া

এমআই/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়