শিরোনাম
◈ মুখ খুলে ঘুমানো: সাধারণ অভ্যাস নাকি গুরুতর রোগের লক্ষণ? ◈ জাতীয় পার্টির জিএম কাদের ও মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা ও মামলা প্রত্যাহার ◈ স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত যতীন সরকারের মৃত্যু ◈ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ বিক্রির অর্থ ফেরত চেয়ে যুক্তরাজ্যে চিঠি ◈ টিউলিপ কাগজে-কলমে এখনো বাংলাদেশি : ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন ◈ কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ◈ উজানের ঢলে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, খুলে দেওয়া হলো ৪৪ স্লুইসগেট ◈ অপকর্ম আড়াল করতে বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি ধর্মভিত্তিক দল: রিজভী (ভিডিও) ◈ প্রেস ক্লাবের সামনে শিক্ষকদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ ◈ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ায় ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা পাবেন, যে সুবিধা পাবেন

প্রকাশিত : ২৪ জুন, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মার'ধরের অভিযোগে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া মেয়ের মামলা (ভিডিও)

মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া উনিশ বছরের এক তরুণী। রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এমএ আজহারুল ইসলামের আদালতে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই তরুণী।

তার নাম মেহরীন আহমেদ। এসময় নিজের সুরক্ষা চেয়েও আদালতে আবেদন করেন তিনি।পরে বিচারক বাদির জবানবন্দি রেকর্ড করে তার মা জান্নাতুল ফেরদৌস ও বাবা নাসির আহমেদকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন। তরুণীর বাবা নাসির আহমেদ এ্যাটোমিক এনার্জি কমিশনের পরিচালক ও মা জান্নাতুল ফেরদৌস বেক্সিমকো গ্রুপের ম্যানেজার বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে তার আইনজীবী ইসফাকুর রহমান গালিব বলেন, বাদি নিজের সুরক্ষা চেয়ে পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন অনুযায়ী আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত তার জবানবন্দি গ্রহণ করে মা-বাবাকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেছেন।

মামলার বাদি মেহরীন আহমেদ বলেন, আমার মা ও বাবা আমাকে নির্যাতন করে। আমি সুন্দর একটা জীবন চাই। জাস্টিস পেতেই আদালতে এসেছি।মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৫ মে সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার বাসায় বাদি মেহরীন আহমেদকে তার মা জান্নাতুল ফেরদৌস ও বাবা নাসির আহমেদ শারীরিকভাবে আঘাত করেন। এসময় অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন এবং নিলাফুলা জখম করেন।

বাদি একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও তারা তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, অপমান ও নির্যাতন করে যাচ্ছেন। তারা প্রতিনিয়ত পরিবারের নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র ব্যবহারে বাধা প্রদান করেন।পারিবারিক সম্পর্কের কারণে যে সব সম্পদ বা সুযোগ সুবিধাদি ব্যবহারের অধিকার রয়েছে, তা থেকে তাকে বঞ্চিত করেন এবং বৈধ অধিকার প্রয়োগে বাধা প্রদান করেন। তারা মৌখিক নির্যাতন, অপমান, অবজ্ঞা, ভীতি প্রদর্শন, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে তাকে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন। তারা শারীরিকভাবে তাকে আঘাত করে শারীরিক নির্যাতন করেছেন বলেও অভিযোগ করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়