প্রীতিলতা: [২] বিশ্বের ১৫৭ কোটি মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করেন। বর্তমানে বিশ্বের মোট ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে ১৪ শতাংশই বাংলাদেশের। তাঁরা দেশে বসে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করেন। সূত্র: প্রথম আলো
[৩] বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড রিপোর্ট ২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
[৪] বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান তানজিবা রহমান জানান, বাংলাদেশ থেকে ১৫৩টি মার্কেটপ্লেসে কাজ করা হয়। সেগুলো হিসাব করলে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ।
[৫] ওয়েব ডিজাইনে ফ্রিল্যান্সিংয়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। প্রতি ঘণ্টায় তারা গড়ে ২১ থেকে ২৮ মার্কিন ডলার আয় করেন।
[৬] ডব্লিউটিওর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বর্তমানে দেশের জিডিপিতে আইসিটি খাতের অবদান ১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এ খাতে সরাসরি ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। ২০২৫ সালে সেটি বেড়ে ৫ লাখ হবে।
[৭] বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, কনসালট্যান্সি সার্ভিস, নন-কাস্টমাইজ কম্পিউটার সফটওয়্যার, ডেটা প্রসেসিং ও হোস্টিং সার্ভিস, কম্পিউটার মেরামতসহ বিভিন্ন সেবা রপ্তানি চার বছরের ব্যবধানে দেড় গুণের বেশি বেড়েছে। সম্পাদনা: এম খান
পিএল/আইকে/এনএইচ