শিরোনাম
◈ সিলেট লাগোয়া বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করল মেঘালয় ◈ ভারতের সেনানিবাসের কাছে বিস্ফোরণ-গোলাগুলি (ভিডিও) ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে আইনি প্রক্রিয়া কী? ◈ পারমাণবিক যুদ্ধ হলে ক্ষতি কল্পনাতীত, সংযত হওয়ার এখনই সময়: ডনের সম্পাদকীয় ◈ পাকিস্তানের আকাশসীমা পরিহার: বিমানের টরন্টো, লন্ডন ও রোম ফ্লাইটের সময়সূচি পরিবর্তন ◈ ভারতে ব্লকড বাংলাদেশি চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল  ◈ আ.লীগ নিষিদ্ধ করা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক নেতাদের ◈ আবার ‘ব্ল্যাকআউট’ হলো জম্মু-কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ অংশ: সন্ধ্যা হতেই পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ শুরু ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি: শাহবাগে অবস্থান চলবে, শনিবার বিকেলে গণজমায়েত ◈ দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে ফের ‘মার্চ টু ঢাকা’: নাহিদ ইসলাম

প্রকাশিত : ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:০২ বিকাল
আপডেট : ০১ মার্চ, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাকিস্তানকে উড়িয়ে যুব এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

টানা দ্বিতীয়বার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশের যুবারা। সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে ৭ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে পৌঁছে গেছেন তারা।

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ।  তবে ইকবাল-মারুফদের গতির ঝলকে দাঁড়াতেই পারেনি পাকিস্তান। ৩৭ ওভারে সব উইকেট খুইয়ে ১১৬ রানেই সাঙ্গ হয় ‘মেন ইন গ্রিন’র ইনিংস।

ফলে ফাইনালে বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১১৭ রান। সে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২৮ রানে দুই উইকেট হারালেও শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের দায়িত্বশীল ফিফটিতে ফাইনালে টিকিট পায় লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

টস হেরে ব্যাট করতে নামা পাকিস্তানকে শুরুতেই নাড়িয়ে দিয়েছিলেন পেসার মারুফ মৃধা। দলীয় ২ রানে আউট করেন ওপেনার উসমান খানকে (০) ফেরান তিনি। এরপর নিজের দ্বিতীয় ওভারে আরেক ওপেনার শাহজাইব খানকেও শূন্য রানে ফেরান এ পেসার।

অধিনায়ক সাদ বেগ আর মোহাম্মদ রিয়াজুল্লাহ প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। সেট এই দুই ব্যাটারকেই আউট করেন আরেক পেসার ইকবাল হোসেন ইমন।

৭৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে পাকিস্তান। এরপর ফারহান ইউসুফ (৩২) ছাড়া আর কোনো ব্যাটারকে দাঁড়াতে দেয়নি বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান সব উইকেট হারিয়ে ১১৬ রান করেন। টাইগার পেসার ইকবাল হোসেন ইমন ২৪ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। ২৩ রানে ২ উইকেট শিকার করেন আরেক পেসার মারুফ মৃধা।

১১৭ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাট করতে নেমে জাওয়াদ আবরার ও কামাল সিদ্দিকী ওপেনিং জুটি সুবিধা করতে পারেনি। দলীয় ২০ রানের মাথায় কামাল সিদ্দিকী শূন্য রানে আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। এরপর চাপে পড়ে বাংলাদেশ। দলীয় ২৮ রানেই দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটে। জাওয়াদ আবরার ২৫ বলে ১৭ রান করে ফিরে যান।

তবে শিহাব জেমসকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের ইনিংস এগিয়ে নেন অধিনায়ক তামিম। শিহাব ২৮ রানে নাভিদ খানের বলে ক্যাচ হয়ে ফিরলেও দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।

অন্য সেমিফাইনালে শ্রীলংকাকে ৭ উইকেট হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেয়েছে ভারত। আগামিও ৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও বাংলাদেশ।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়