শিরোনাম
◈ বিবিসি বাংলা নিয়ে মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলেন প্রেস সচিব ◈ আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক দল না, একটি ফ্যাসিবাদি শক্তি : হাসনাত আব্দুল্লাহ (ভিডিও) ◈ ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললো ইরান ◈ ২৭ বাংলাদেশির বাঁচার আকুতি, চাইলেন সরকারের সাহায্য ◈ পরিবারের জিম্মায় অভিনেত্রী শাওন ও সাবাকে ছেড়ে দিয়েছে ডিবি ◈ ৩২ নম্বরের আন্ডারগ্রাউন্ডে আয়নাঘরে মিললো মানুষের চোখ ও চুল! (ভিডিও) ◈ ইউরোপিয়ান ফুটবলে বার্সেলোনা ও লিভারপুলের জয়, ইন্টার মিলানের পরাজয় ◈ আ.লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আসছে : আসিফ মাহমুদ ◈ সরকার বিরোধী অপপ্রচারের বিপুল পরিমাণ লিফলেটসহ তিনজনকে গ্রেফতার ◈ প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের বিক্ষোভে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান

প্রকাশিত : ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৯:৫৩ সকাল
আপডেট : ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুক্তরাজ্যে এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু ও সালমানপুত্র শায়ান

যুক্তরাজ্যে দুর্নীতির অভিযোগে ব্যাপক চাপে রয়েছেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী ও শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। এই পরিস্থিতিতে আলোচনায় এসেছেন তার ‘পারিবারিক বন্ধু’ শায়ান ফজলুর রহমান, যিনি বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমানের ছেলে এবং ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের উপদেষ্টা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সালমান এফ রহমান ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) শায়ান এবং তার স্ত্রী শাজরেহ রহমানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শায়ান ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের পারিবারিক বন্ধু। লন্ডনে শেখ হাসিনার সফরের সময় শায়ানের ১৩ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের বাড়িতে তিনি বিনাভাড়ায় অবস্থান করতেন। শায়ান একসময় তার বাবার মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন।

ডেইলি মেইল আরও জানায়, দুর্নীতির অভিযোগের পরও শায়ান এখনো ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের চেয়ারম্যান পদে বহাল রয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আমরা শায়ানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সম্পর্কে অবগত এবং বাংলাদেশের ঘটনার দিকে নজর রাখছি।

শায়ানের এক মুখপাত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি যুক্তরাজ্যে জন্ম নেয়া একজন ব্রিটিশ নাগরিক এবং আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী। তিনি বা তার স্ত্রী কখনো কোনো অপরাধে অভিযুক্ত হননি।

শায়ান একসময় আইএফআইসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করলেও, ক্ষমতার পরিবর্তনের পর ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করা হলে তিনি পরিচালকের পদ হারান।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, শায়ানের ভূমিকা ও তার বাবার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে। তবে ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হিসেবে তার অবস্থান বহাল রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়