শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ২১ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:২৫ রাত
আপডেট : ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান গ্রেফতার

সাবেক প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদকে রোববার দিবাগত রাতে বনানী থেকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগের ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান রাত দেড়টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্র : যুগান্তর

এদিকে ডিবি সূত্র জানায়, ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। এর যেকোন একটি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোমবার তাকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড চাওয়া হবে।

সিন্ডিকেট করে অর্থ আত্মসাৎ ও মানবপাচারের অভিযোগে সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে গত ৩ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়। এতে আসামি হিসেবে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ আরও ১০৩ জনের নাম যুক্ত করা হয়েছে।

পল্টন থানায় আলতাফ খান নামে এক ব্যক্তি নিজেকে ভুক্তভোগী দাবি করে মামলাটি করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে ২৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনেন তিনি।

মামলার বাদী আফিয়া ওভারসিজের মালিক আলতাফ খান অভিযোগ করেন, মন্ত্রী নিয়মের বাইরে গিয়ে মালয়েশিয়ায় লোক পাঠাতে চেয়েছিলেন। তাদেরকে জোরপূর্বক জিম্মি করে তারা টাকা নিয়েছেন। কার ব্যক্তিগত ১২ কোটি টাকা জোর করে আদায় করেছেন মন্ত্রী। এই সিন্ডিকেটে তৎকালীন সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন তার ছেলেকে দিয়ে ব্যবসা করেছেন।

আলতাফ খান বলেন, এদের আমি একটি সংঘবদ্ধ মানবপাচারকারী চক্র বলবো। যিনি মন্ত্রী ছিলেন তিনি তো শপথ করেছিলেন রাষ্ট্রের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো কিছু করবেন না। মালয়েশিয়ায় ১৫টি দেশ থেকে কর্মী যায়। কিন্তু সেখানে মন্ত্রী ভিন্ন একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। তিনি একটি হোটেলে বসে এই স্বাক্ষর করেন। তখন বলা হয়েছিল লোক নেওয়ার জন্য এজেন্সি পছন্দ করবে মালয়েশিয়ান সরকার। কিন্তু সেটি তো করবে কোম্পানি। মালয়েশিয়ান সরকার নয়। এখানে তিনি অনিয়ম করেছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়