শিরোনাম
◈ সাতক্ষীরায় এমপি দোলনের গাড়িতে হামলা ◈ চুয়াডাঙ্গার পরিস্থিতি এখন মরুভূমির মতো, তাপমাত্রা ৪১ দশমিক  ৫ ডিগ্রি ◈ ফরিদপুরে পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১ ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী

প্রকাশিত : ০৪ অক্টোবর, ২০২২, ০২:৩৭ রাত
আপডেট : ০৪ অক্টোবর, ২০২২, ০২:৩৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুক্তিযোদ্ধারা যে তিন আকুতি জানাতেন

মোরশেদ শফিউল হাসান

মোরশেদ শফিউল হাসান: মুক্তিযুদ্ধের চিকিৎসা ইতিহাস সম্পর্কে একটা বইয়ের পান্ডুলিপি পড়তে গিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় জানতে পারলাম। অন্তত আমার কাছে তথ্যটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ মনে হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় (স্বাভাবিকভাবেই ভারতের কোনো হাসপাতালে) চিকিৎসাধীন মুক্তিযোদ্ধারা মৃত্যুর আগে তাঁদের শেষ ইচ্ছার কথা সাধারণত ডাক্তার কিংবা সেবাদানকারী নার্সদেরই বলে যেতেন। আর তাঁদের প্রায় সবাই যে-তিনটি বিষয়ে আকুতি জানাতেন তা হলো : (১) তাঁর মাকে যেন তাঁর মৃত্যু সংবাদটি পৌঁছানো হয় ; (২) তাঁর লাশটা যেন দেশের মাটিতে নিয়ে কবর দেওয়া হয় ; এবং (৩) তাঁর কবরে যদি কোনো সমাধি ফলক স্থাপন করা হয়, তা যেন বাংলায় লেখা হয়।
বাস্তব কারণেই মুক্তিযুদ্ধের অনেক শহীদের বেলায় এই সবকটি আকাক্সক্ষা হয়তো পূরণ করা যায়নি। তবে এর মধ্যে দিয়ে মা, মাটি (অর্থাৎ মাতৃভূমি) এবং মাতৃভাষার প্রতি তাঁদের যে টান ও অঙ্গীকার প্রকাশ পেয়েছে, এক কথায় তা অতুলনীয়। দেশপ্রেম বলুন কিংবা স্বাধীনতার চেতনা, এই তিনটি বিষয়কে বাদ দিয়ে তো নয়!

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়