আনিস তপন: [২] টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া ২ মন্ত্রী রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন।
[৩] সোমবার সচিবালয়ে অফিস করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তবে অনুপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।
[৪] টেলিযোগাযোগমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, পদত্যাগপত্র যতদিন গৃহীত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তা কার্যকর হবে না। অর্থাৎ এখনো দায়িত্বে আছি। তবে যেদিন পদত্যাগপত্র যেদিন গৃহীত হবে, সেদিন থেকে আমার কাজ করার কিছু থাকবে না।
[৫] মন্ত্রী বলেন, ২০১৮ সালেও টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র জমা দিতে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তখনো এক/দু’দিন পরে পদত্যাগ পত্র গৃহীত হয়েছিল। তাই পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই।
[৬] বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, বাসায় রেস্টে আছি। যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পদত্যাগ পত্র পঠিয়েছি, তাই আমি মনে করি এখন আমি আর মন্ত্রীর দয়িত্বে নেই। তাজেই মন্ত্রণালয়ে যাওয়ারও কোন প্রয়োজন নেই। নির্বাচনকালীন সরকার শুধু রুটিন ওয়ার্ক করবে। সচিবালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব সাধারণত রুটিন কাজগুলো করে থাকেন।
[৭] টেকনোক্র্যাট ২ মন্ত্রী ও ১ প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সোমবার সাংবাদিকদের জানান, পদত্যাগপত্র কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। পদত্যাগ পত্র কার্যকরের একটা পদ্ধতি আছে। প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলেই তা কার্যকর হবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :