মাজহারুল মিচেল: [২] মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে ‘বাধাগ্রস্ত করতে পারে’ এমন যে কারোর ক্ষেত্রে তাদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নীতি প্রয়োগ করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। সূত্র: ইউএনবি
[৩] তিনি বলেন, এর মধ্যে রয়েছে ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো। এ ছাড়া জনগণকে তাদের সংগঠনের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাধা দিতে সহিংসতার আশ্রয় নেওয়াও এর মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি পরিকল্পিতভাবে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বা তাদের মতামত প্রকাশ করতে বাধা দেওয়া অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
[৪] দূতাবাসের মুখপাত্র বলেছেন, কারো উপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগ করা হবে কি না- তা নির্ধারণের জন্য মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ক্ষুন্নকারী ব্যক্তিদের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রতিটি ঘটনার বিস্তৃত, পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনার উপর নির্ভর করবে।
[৫] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা বাংলাদেশের ভিসা বিধিনিষেধের আওতায় থাকা ব্যক্তিদের নাম বা সংখ্যা প্রকাশ করবে না।
[৬] ব্রায়ান শিলার আগেই বলেছিলেন, ‘মার্কিন আইনে ভিসাসংক্রান্ত তথ্যগুলো গোপনীয়।’
[৭] তবে তিনি বলেন, মার্কিন সরকার এই নীতি ঘোষণা করার পর থেকে ঘটনাগুলো খুব ভালোভাবে পর্যালোচনা করেছে।
[৮] ব্রায়ান শিলার বলেছেন, প্রমাণগুলো যত্ন সহকারে পর্যালোচনা করার পরে আমরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনীতিকদের উপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করেছি। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
এমএম/এসবি