সালেহ্ বিপ্লব: [২] বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও এই অঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সহায়তার জন্য এই বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এ কথা জানিয়েছেন মাকির্ন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে. ব্লিঙ্কেন। ইউএনবি
[৩] ব্লিঙ্কেন বলেন, এই তহবিল বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে জীবনরক্ষাকারী সহায়তা প্রদান করবে; যাদের অনেকে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং জাতিগত নির্মূল অভিযান থেকে বেঁচে গেছেন।
[৪] তিনি বলেন, এই সহায়তার মধ্যে রয়েছে নিরাপদ পানীয়, স্বাস্থ্যসেবা, সুরক্ষা, শিক্ষা, আশ্রয় ও মনোসামাজিক সহায়তা।
[৫] ব্লিঙ্কেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য রোহিঙ্গা-আশ্রয়কারী দেশের সরকার ও জনগণের উদারতার স্বীকৃতি দেয় এবং অন্যান্য দাতাদের বাংলাদেশে মানবিক প্রতিক্রিয়ায় অবদান রাখতে, মিয়ানমারে সহিংসতা থেকে বিতাড়িত ও ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা বৃদ্ধি করতে এবং শরণার্থী সংকটের স্থায়ী সমাধানে কাজ করার আহ্বান জানায়।
[৬] এই নতুন অর্থায়নের মধ্য দিয়ে ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে মিয়ানমার, বাংলাদেশ ও এই অঞ্চলের সংকটে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মোট সহায়তার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।