এম এম লিংকন: সেন্টার পলিসি ফর ডায়ালগ (সিপিডি) বলছে, এতে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে সরকারি ব্যয়ের বোঝা কমবে এবং ভর্তুকির চাপ কমবে। এছাড়া ব্যয়বহুল ভাড়া ও কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিটি পুনর্বিবেচনা করার মতামত দিয়েছেন এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাজধানীর ধানমণ্ডিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সিপিডি।
এ সময় সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, পর্যায়ক্রমে ব্যয়বহুল ভাড়া ও দ্রুত ভাড়ার প্রকল্পগুলো সরকারের বন্ধ করা উচিত। দেশের চলমান প্রেক্ষাপটে ২০৪১ সালের মধ্যে মোট জ্বালানির ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব।
সিপিডি এ ই সঙবাদ সম্মেলনে এক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে, যা মূলত খসড়া জ্বালানি নীতিমালার সংশোধনী প্রস্তাব নিয়ে। সংস্থাটি বলছে, খসড়া নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালায় বাস্তবায়নযোগ্য রূপরেখা বা দিকনির্দেশনার অভাব রয়েছে। দরকারি বহু ইস্যু অন্তর্ভুক্তই করা হয়নি। খসড়া মহাপরিকল্পনার সাথেও সংঘর্ষ আছে। এ অবস্থায় ঘাটতিগুলো না মিটিয়ে খসড়া নীতিমালা পাস করা উচিৎ হবে না।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন বাতিলের দাবিও জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।
এমএল/এসবি২