শিরোনাম
◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলার নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা (ভিডিও) ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলের ফসফরাস বোমা হামলা

প্রকাশিত : ০৪ অক্টোবর, ২০২২, ০৫:২২ বিকাল
আপডেট : ০৫ অক্টোবর, ২০২২, ০৩:৪৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না: প্রধানমন্ত্রী 

প্রধানমন্ত্রী

সালেহ্ বিপ্লব: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলার আবহমান ঐতিহ্য ধরে রেখে ভিন্ন মত এবং ধর্মকে সম্মান দেখাতে হবে। কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া যাবে না। বাসস

শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মঙ্গলবার বিকেলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির অঙ্গনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি পঞ্চগড়ে মহালয়ায় যোগ দিতে যাওয়া সময় নৌকাডুবির ঘটনায় শোক ও সমবেদনা জানান।  

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একজন মানুষ যে ধর্মেরই হোক, অন্য কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে কেউ আঘাত দিতে পারবে না। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে কেউ কোনো কথা বলতে পারবে না। যেকোনো ধর্মের ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য।

তিনি বলেন, আমরা যদি বিশ্বাস করি এই বিশ্ব সৃষ্টিকর্তার তৈরি, আল্লাহর তৈরি, যে যেভাবেই ডাকে না কেন সেই শক্তির প্রতি; যারাই যেভাবে যতটুকু যার যার বিশ্বাস থেকে সে যেভাবে উদযাপন করে সেখানে সবাকেই সম্মান দেখানো উচিত, কেউ কাউকে ছোট করে দেখার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, আমাদের ইসলাম ধর্ম অনেক উদার। আমাদের ধর্মে নির্দেশ আছে, সব ধর্মকে সম্মান দেখাতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সব সময় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আমরা জানি, কখনো কখনো কিছু কিছু ঘটনা ঘটে। কিন্তু আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, আমাদের সরকার সব সময় এ ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন। যে কোনো ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই এই দেশে যারা বসবাস করে বা যারা বাংলাদেশের নাগরিক; সে যে ধর্মেরই হোক যার যার ধর্ম সবাই স্বাধীনভাবে পালন করবে। আমরা কিন্তু প্রত্যেকটা উৎসবই ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সবাই মিলে কিন্তু উদযাপন করি। যে কারণে বলি ধর্ম যার যার উৎসব সবার। সব উৎসবে কিন্তু আমরা সম্মিলিতভাবে উদযাপন করে থাকি, সেটাই হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একটা বিষয়। সেখানে আমাদের সবচেয়ে বড় সার্থকতা। বাংলাদেশে এই চেতনা আমরা ধরে রাখতে পেরেছি। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়