শিরোনাম
◈ আজ ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস ◈ ভয়ানক অভিযোগ জাহানারার, তোলপাড় ক্রিকেটাঙ্গন (ভিডিও) ◈ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও সময়মতো জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান বিএনপির স্থায়ী কমিটির ◈ কমিশনের মোট ব্যয় হয়েছে ১ কোটি ৭১ লাখ টাকা, আপ্যায়ন বাবদ ব্যয়  ৪৫ লাখ টাকা ◈ ভার‌তের কা‌ছে পাত্তাই পে‌লো না অস্ট্রেলিয়া, ম‌্যাচ হার‌লো ৪২ রা‌নে ◈ শুল্ক চুক্তির অধীনে মা‌র্কিন উ‌ড়োজাহাজ নির্মাতা বোয়িংয়ের কাছ থেকে ২৫টি বিমান কিনছে বাংলাদেশ ◈ টিটিপাড়ায় ৬ লেনের আন্ডারপাস, গাড়ি চলাচল শুরু শিগগিরই (ভিডিও) ◈ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ বার্তা ◈ ভালোবাসার টানে মালিকের সঙ্গে ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির! ◈ ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা পেল নিবন্ধন, নতুন নীতিমালায় পুরনো ৯৬টির নিবন্ধন বাতিল

প্রকাশিত : ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:১৫ দুপুর
আপডেট : ০৬ নভেম্বর, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দলিল বা নকশা লাগবে না মাত্র ৫টি কাগজ থাকলেই জমি আপনার

দলিল থাকুক বা না থাকুক, মাত্র পাঁচটি জিনিস নিশ্চিত করলেই জমির বৈধ মালিক হতে পারেন। সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের জমির মালিকানা প্রক্রিয়ায় দলিলের অভাবই বাধা নয়। ভিডিও বা আর্টিকেলের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শুধু নিম্নলিখিত পাঁচটি বিষয় নিশ্চিত থাকলেই একজন ব্যক্তি জমির মালিকানা প্রমাণ করতে পারবেন।

১. হলফনামা ও সংশ্লিষ্ট সরকারি নথি
নাম, বয়স সংশোধনের জন্য হলফনামা, এনআইডি সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, জন্ম নিবন্ধন, দলিলের ভুল সংশোধনের হলফনামা, ধর্ম পরিবর্তনের জন্য হলফনামা, তালাক প্রত্যাহারের হলফনামা, যৌথ বিবাহের হলফনামা—এই ধরনের নথি জমির মালিকানা প্রমাণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২. খতিয়ান
খতিয়ান হলো ভূমি জরিপ চলাকালীন সময়ে মৌজা অনুসারে জমির মালিকানা, সীমানা, ঠিকানা, দাগ নম্বর, জমির পরিমাণ, খাজনার পরিমাণসহ যে নথি তৈরি হয়। এর মাধ্যমে জমির মালিকানা সরকারি রেকর্ডে প্রমাণ করা যায়।

৩. দখল
আইনে দখল হলো সম্পত্তির উপরে একজন ব্যক্তির কর্তৃত্বের অনুশীলন। দখল প্রমাণের মাধ্যমে মালিকানা সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর তিনটি ধরন রয়েছে—প্রকৃত, গঠনমূলক এবং যৌথ দখল।

৪. খাজনা রশিদ
জমির খাজনা অনলাইনে পরিশোধের পর যে রশিদ পাওয়া যায়, সেটিই জমির খাজনা রশিদ। এটি বৈধ মালিকানা প্রমাণের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দস্তাবেজ।

৫. ডিসিআর (ডুপ্লিকেট কার্বন রশিদ)
ডকুমেন্ট চেঞ্জ রেকর্ড বা ডিসিআর হলো নামজারি ও সরকারের প্রাপ্য ফি পরিশোধের প্রমাণপত্র। এতে খতিয়ান নং, দাগ নং, জোত নং, দলিল নং, তারিখ এবং নামজারি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য থাকে।

একই সঙ্গে খতিয়ান ও ডিসিআর থাকলে জমি ভোগদখল এবং বেচাবিক্রিও করা সম্ভব। আইনের দিক থেকে, এই পাঁচটি নথি থাকলেই একজন ব্যক্তি বৈধভাবে জমির মালিক হিসেবে স্বীকৃতি পেতে পারেন।

তাই দলিলের অভাবেও চিন্তার কিছু নেই। শুধু নিশ্চিত করুন এই পাঁচটি বিষয়, আর জমির মালিকানা নিশ্চিত করুন। সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়