শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ১৪ মে, ২০২৫, ০১:৩৫ দুপুর
আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের আইনজীবী কেনেডির কাছে ‘আয়না ঘর’ এ বন্দি জীবনের কথা জানালেন মীর আহমাদ বিন কাশেম

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনজীবী, লেখক এবং মানবাধিকারকর্মী মেরি কেরি কেনেডি। তিনি রবার্ট এফ. কেনেডির কন্যা এবং জন এফ. কেনেডির ভাতিজি, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন আরএফকে সেন্টারের প্রধান।

তিনি বাংলাদেশে বর্তমানে অবস্থান করছেন। তিনি দেখা করেন ‘আয়না ঘর’ এ বন্দি দশায় ৮ বছর কাটানো বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর সাবেক নেতা মীর কাসেম আলীর ছেলে মীর আহমাদ বিন কাশেমের সঙ্গে। এসময় মীর আহমাদ বিন কাশেম সেসময়কার দুঃসহ যন্ত্রণাময় দিনগুলোর কথা বলেন মেরি কেরি কেনেডিকে।

গতকাল ১৩ মে (মঙ্গলবার) কেরি কেনেডির সঙ্গে মীর আহমাদ বিন কাশেমের দেখা হয়। ‘আয়না ঘর’-এর বিভীষিকাময় দিনগুলোর বর্ণনা দিতে গিয়ে মীর আহমাদ কান্নায় ভেঙে পড়েন। আবেগাপ্লুত কেরি তাকে সান্ত্বনা দেন।

আজ বুধবার ( ১৪ মে) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ভেরিফাইড ফেসবুকে এ তথ্য জানান ও কিছু  ছবি শেয়ার করেন। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, যখন কেরি কেনেডি ‘আয়নাঘর’-এ মীর আহমাদ বিন কাশেমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যেখানে তিনি অন্ধকার ও বন্দিত্বে কাটিয়েছেন দীর্ঘ আট বছর তখন সেই মুহূর্তটি ছিল অত্যন্ত আবেগপূর্ণ।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়