শিরোনাম
◈ কিছু মহল এখনো নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে: প্রধান উপদেষ্টা ◈ নির্বাচন পিআর এর মাধ্যমে হবে না, সেটা তো হবে সংবিধান সংশোধনের পরে: নজরুল ইসলাম  খান  ◈ এদেশের প্রতিটি নাগরিকের ধর্মীয় অধিকারের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল : বিবৃতিতে তারেক রহমান ◈ ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা  ◈ নোয়াখালীতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, চালক নিহত ও আহত ১২ ◈ আনুপাতিক ভোটপদ্ধতি ‘ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে’: রিজভী ◈ বাংলাদেশ আর কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেবে না ◈ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ◈ বিশেষজ্ঞরা চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন: আলী রীয়াজ ◈ শেখ হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ করেছেন কর গোয়েন্দারা

প্রকাশিত : ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০৬ রাত
আপডেট : ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিদ্যুৎ ব্ল্যাক আউটের ঘটনায় তদন্ত কমিটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউটের ঘটনায় ৮ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান। রোববার (২৭ এপ্রিল) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।  

এর আগে শনিবার বিকেল ৫টা ৪৭ মিনিটে খুলনা, যশোর, ফরিদপুর ও বরিশাল এলাকায় বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউটের ঘটনা ঘটে। ঘণ্টা খানেক পর থেকে পর্যায়ক্রমে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল হয়। তখন বলা হয়েছিল আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ গ্রিড ট্রিপ করায় ওই সংকট হয়েছিল।

ব্ল্যাক আউটের ঘটনা কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জানতে পারেননি উপদেষ্টা। ওই ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পারায় বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন তিনি।
তিনি বলেন, ব্ল্যাক আউটের কারণে মোট ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমরা বলে দিয়েছি ভবিষ্যতে এ রকম ঘটনা ঘটলে দ্রুত মিডিয়ার মাধ্যমে জনগণকে জানাতে হবে।
এর আগে ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর দেশের পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছিল। দুপুর ২ টা ৪ মিনিটে ব্ল্যাক আউট হয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বেশিরভাগ অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। বিকেল ৫টার পর ধীরে ধীরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়। কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ সরবরাহ দিতে মধ্যরাত গড়িয়ে যায়। ওই ঘটনার পর ৩টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা বেশি হওয়ায় ওই ব্ল্যাক আউটের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানানো হয়।

চাহিদা বেড়ে গেলে লাইন বন্ধ করে দিয়ে সামাল দেওয়া হয়, এজন্য ২৪ ঘণ্টা কাজ করে থাকে এনএলডিসি (ন্যাশনাল লোড ডেসপাচ সেন্টার)। তারা কেন এটি সামাল দিতে পারেনি সেই প্রশ্ন উঠেছিল তখন।

উপদেষ্টা সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, বিদ্যুতের লোডশেডিং হবে না এমন কথা বলতে পারব না। তবে গরমকালে লোডশেডিং সহনীয় মাত্রায় থাকবে। একই সঙ্গে গ্রাম ও শহরের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকবে না। লোডশেডিং হলে সব জায়গায় হবে। বর্তমানে ১৬ হাজার মেগাওয়াটের মতো চাহিদা রয়েছে। আমাদের ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত সরবরাহ দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে। প্রয়োজনে তেল ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালানো হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়