শিরোনাম
◈ রাশিয়া-কানাডা থেকে ৩৩২ কোটি টাকার সার কিনছে সরকার ◈ ধামরাইয়ে বিশেষ অভিযানে ৩১লাখ টাকার হেরোইন সহ গ্রেপ্তার ৩।  ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে ৪৮ ঘণ্টা পর পাকিস্তানের অভিযোগ উড়িয়ে কড়া জবাব দি‌লো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ◈ বিশ্বকাপ বাছাই‌য়ে ইসরায়েলের বিরু‌দ্ধে ম্যাচের টিকিট বিক্রির টাকা ফিলিস্তিনে দান করবে নরওয়ে ◈ জাতিসংঘের এলডিসি উত্তরণের পথে বাংলাদেশ, সতর্ক থাকবার বার্তা তারেক রহমানের ◈ নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা আমরা সমর্থন করি না: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ গণআন্দোলন রুখতে কড়া প্রস্তুতি: গবেষণায় নামছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানিতে নতুন উদ্যোগ: ‘জাপান ডেস্ক’ চালু, ভাষা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানে বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা ◈ চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে পাঁচ ব্যাংক, বসছে প্রশাসক ◈ ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে অসন্তোষ, যা বলছেন ইসি সচিব

প্রকাশিত : ০৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:৫৪ দুপুর
আপডেট : ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সোনালী ব্যাংকের সাবেক ৭ কর্মকর্তাসহ ১১ জনের অর্থ আত্মসাতের মামলায় কারাদণ্ড

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় সাত সাবেক কর্মকর্তাসহ ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।

এর মধ্যে সাতজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং চারজনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে তাদের মোট ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে, যা তারা আনুপাতিক হিসাবে পরিশোধ করবেন।

যাদের তিন বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, তারা হলেন—সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঈনুল হক, সাবেক মহাব্যবস্থাপক ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক সফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান ও কামরুল হোসেন খান।

১০ বছর করে কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—খানজাহান আলী সোয়েটারের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম মোল্লা, এমদাদুল হক শেখ এবং পরিচালক মীর মোহাম্মদ শওকত আলী ও রফিকুল ইসলাম।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে মঈনুল হক, মীর মহিদুর, সফিজ উদ্দিন ও কামরুল হোসেন খান।

বাকি সাতজন পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতিতেই রায় ঘোষণা করা হয়।

আদালত রায়ে বলেন, পলাতক আসামিদের সাজা তাদের গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের দিন থেকে কার্যকর হবে।

একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দেন, দণ্ডপ্রাপ্তদের কাছ থেকে আত্মসাৎ করা টাকা আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে।

মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের তৎকালীন হোটেল শেরাটন শাখা থেকে ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঁইয়া ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলাটি করেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২২ মে দুদকের সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নাজমুস সাদাত আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

এর আগে তাঁদের বিরুদ্ধে চারটি পৃথক দুর্নীতির মামলায় ৪০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। উৎস: ডেইলি স্টার।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়