শিরোনাম
◈ পোশাক খাত: ঘুরে দাঁড়ানোর বছরেও শেষ মুহূর্তের অশনি সংকেত ◈ ট্রাম্পের শুল্ক নীতির জবাবে ভারতে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা ◈ সংলাপ চলছেই, ঐকমত্য আটকে আছে শর্ত আর সংশয়ে ◈ ট্রাম্পের ৫ দিনের আলটিমেটাম: বাণিজ্য চুক্তি না হলে ৭০% শুল্কারোপের হুঁশিয়ারি ◈ আওয়ামী লীগ কার্যালয় পরিণত ‘ভুতুড়ে ভবনে’: গুলিস্তানে পরিত্যক্ত ভবনে মলমূত্রের দুর্গন্ধ, মাদক-জুয়ার আড্ডার অভিযোগ ◈ কোরিয়ায় 'লাভবাগ' আতঙ্ক: পোকার আক্রমণে নাজেহাল রাজধানী ◈ যা ঘটেছিল সেদিন, বর্ণনা দিলেন সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থী ◈ পিএসসি সংস্কারের দাবিতে শাহবাগ ব্লকেড, পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি ◈ বাংলাদেশে ধর্ষণ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে, প্রশ্নের মুখে রাষ্ট্রের ভূমিকা ◈ সরকারি চাকরিতে আসছে বড় পরিবর্তন

প্রকাশিত : ০৫ জুলাই, ২০২২, ১২:৫৭ দুপুর
আপডেট : ০৫ জুলাই, ২০২২, ০৮:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বড় অংকের ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার, ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

মহসীন কবির: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে দেশবাসীকে সাশ্রয়ী হতে হবে। মঙ্গলবার (৫ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নবনির্বাচিত মেয়র আরফানুল হক রিফাতের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন। সময় ও ডিবিসি টিভি

তিনি বলেন, যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তেল-গ্যাসসহ সব পণ্যের দাম বেড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে বড় অংকের ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার। তাই বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই।

মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সততা নিয়ে কাজ করলে, মানুষের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারলে, বারবার জনমর্থন পাওয়া যায়। ভোটারদের বিশ্বাস ও আস্থা ধরে রাখতে হবে জনপ্রতিনিধের। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার মানুষের অধিকার নিশ্চিত করতেই কাজ করছে। মানুষ উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে বলেই বার বার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে যারা স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী-যাদের বিচারকাজ শুরু হয়েছিল, তাদেরকেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসানো হয়। তাছাড়া যারা জাতির পিতার হত্যাকারী তাদেরকেও বিচারের হাত থেকে মুক্তি দিয়ে ইনডেমনিটি অর্ডিনেন্স জারি করে তাদেরকে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় থাকার কারণেই এই সেনাবাহিনীতে ১৯ বারের মতো ক্যু হয় এবং বহু সেনা সদস্য, সৈনিক, অফিসার মৃত্যুবরণ করেন। এমন একটা সময় ছিল যে অফিসারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হামলা করা হয়েছে। অনেকের স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে, পরিবারকে হত্যা করা হয়েছে। এ রকম ঘটনা তখন ঘটতে থাকে একের পর এক। প্রতিরাতে বাংলাদেশে কারফিউ চলত। মানুষের কোনো অধিকারই ছিল না। মানুষ স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারত না। এ রকম একটা পরিবেশ বাংলাদেশে ছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়