শিরোনাম
◈ তারেক রহমানের জন্য বাসভবন, অফিস প্রস্তুত ◈ লাগেজ না খুলেই বিস্ফোরক শনাক্ত: বিমানবন্দরে বসছে ইটিডি মেশিন ◈ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে মিশন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ◈ হাদিকে গুলি, তদন্তে উঠে এলো আঁতকে ওঠার মতো তথ্য  ◈ মুসলিমদের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে ভারতে ভোটার তালিকা সংশোধন  ◈ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: শ্যুটার ফয়সালের মা-বাবা গ্রেপ্তার ◈ বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা ◈ সিঙ্গাপুরে হাদির চিকিৎসা: সর্বশেষ পরিস্থিতি জানালেন ভাই ওমর বিন হাদি ◈ ইউরোপযাত্রায় নৌকাডুবি: মাল্টার কাছে উদ্ধার ৫৯ বাংলাদেশিসহ ৬১ অভিবাসী ◈ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিকানা নিয়ে আদালতে নতুন তথ্য দিল কবির

প্রকাশিত : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৮:২৮ রাত
আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৮:২৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফাঁসি থেকে রেহাই পেলেও ১৫ বছর জেল বাংলাদেশির

খাদিজা আক্তার: [২] মাদকের মামলায় মালয়েশিয়ায় আপিল বিভাগের রায়ে ফাঁসির দণ্ড থেকে রেহাই পেলেও এক প্রবাসী বাংলাদেশিকে কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। একইসঙ্গে ১০টি বেত্রাঘাতের আদেশ দেওয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার সংবাদ মাধ্যম বারনামা এ তথ্য দিয়েছে।

[৩] বাংলাদেশের নাগরিক আশরাফুল আলমসহ (২৮) তিন আসামিকে এই মামলায় দেশটির হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন। বাংলাদেশি আশরাফুল ছাড়া অন্য কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ভারতীয় নাগরিক আরিভাজাগান মুরুগেসানকে (৫০) ও দিনাকরন (৪৩)।

[৪] জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট দুপুরে মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গরের আমপাংয়ের একটি বাড়িতে ৯ কেজি ১৭৯ দশমিক ৩ গ্রাম মেথামফেটামিন বা ক্রিস্টাল মেথ রাখার অভিযোগ ওঠে তাদের বিরুদ্ধে। মালয়েশিয়ার বিপজ্জনক ড্রাগস অ্যাক্ট-১৯৫২ অনুসারে, কোনো ব্যক্তির কাছে যদি ৩০ গ্রাম বা তার বেশি মেথামফেটামিন থাকে, তবে তাকে পাচারকারী হিসেবে গণ্য করা হয়।

[৫] আদালতের রায় ঘোষণার সময় বিচারক হাদারিয়া বলেন, ‘ওই তিনজনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ত্রুটিপূর্ণ ছিল, এটিকে মাদক তৈরির মাধ্যমে পাচার বলে অভিহিত করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে এটি ওষুধ তৈরির প্রস্তুতিমূলক কাজ হওয়া উচিত ছিল।’ 

[৬] তাদের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়ার ১৯৫২ সালের বিপজ্জনক ড্রাগস অ্যাক্ট সেকশন ৩৯বি (১) ধারায় অভিযোগ ছিল, যা প্রমাণ হলেই মৃত্যুদণ্ড অবধারিত।

[৭] ২০১৯ সালে হাইকোর্ট তাদের মেথামফেটামিন পাচারের জন্য দোষী সাব্যস্ত করেন। তাদের আইনজীবী আফিফুদ্দিন আহমাদ হাফিফি আদালতকে ১০ থেকে ১৫ বছরের জেলের সাজা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন। তবে ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর সোলেহা নোরাতিকাহ ইসমাইল ওষুধের ওজন বিবেচনায় ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে কারাদণ্ডের পরামর্শ দিয়েছেন। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়