মাজহার মিচেল: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার মিনিস্টার নাজমুছ সাদাত সেলিম ও নিয়োগকর্তা কোম্পানী এভারলেনটেন এসডিএন বিএইচডি বুধবার (২৬ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
জানা যায়, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি গ্রিনল্যান্ড ওভারসিজ লিমিটেড নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি ঢাকা থেকে এয়ার এশিয়ার একটি ফ্লাইটে ২৯ বাংলাদেশি কর্মীকে মালয়েশিয়ায় পাঠায়। এরা সবাই মালয়েশিয়ার এভারলেনটেন এসডিএন বিএইচডি কোম্পানিতে কর্মী হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ২৯ জনের মধ্যে ১০ জনকে দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দেয়। বাকি ১৯ জনকে দুদিন পর বিমানবন্দর থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
তখন গ্রিনল্যান্ড ওভারসিজের প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, এটা অনাকাক্ষিত ঘটনা। এর আগে এই কোম্পানিতেই ৪০ জন কর্মী পাঠিয়েছি। এটা ছিল আমাদের দ্বিতীয় ফ্লাইট। তবে আমরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা জানিয়েছেন ১৯ জনের তথ্য সার্ভারে পাওয়া গেছে। সেক্ষেত্রে কর্মীরা আবার মালয়েশিয়াতে প্রবেশ করতে পারবেন।
মামুন আরও বলেন, যেসব কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে পুনরায় তাদের পাঠাতে যে খরচ হবে তা আমাদের কোম্পানি বহন করবে। কর্মীদের কোনো অর্থ দিতে হবে না। তাদের রিসিভ করতে বিমানবন্দরে কোম্পানির প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন বলে জানান তিনি।
এমএম/এএ
আপনার মতামত লিখুন :