শিরোনাম
◈ জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ ◈ বিল পরিশোধ, দীর্ঘদিন পর দায় মুক্ত পেট্রোবাংলা! ◈ নসরুল হামিদের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের জমি জব্দের আদেশ ◈ ‘২২৬ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’- বক্তব্যটি হাসিনার: প্রমাণ পেয়েছে ট্রাইব্যুনাল ◈ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িতে হামলা গ্রেপ্তার ৫ ◈ জামিন স্থগিত সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের ◈ চট্টগ্রা‌মে মিরাজ তাণ্ডব, জিম্বাবু‌য়ের বিরু‌দ্ধে দ্বিতীয় টে‌স্টে ইনিংস ব্যবধানে জিতলো বাংলাদেশ ◈ উত্তরায় চাঞ্চল্যকর অপহরণের ঘটনায় প্রাইভেট কারসহ দুই অপহরণকারী গ্রেফতার ◈ সম্ভাব্য তারিখ জানা গেল ঈদুল আজহার ◈ নির্বাচনী কোন ধরনের ঐক্য বা জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:৩৯ বিকাল
আপডেট : ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আপনার সন্তান কি মুখে মুখে তর্ক করছে? যা করবেন

শিশুরা অনেক সময় বড়দের মুখে মুখে তর্ক করে। কথায় কথায় খুব জেদ দেখায়। আবার অনেক সময় তো কথায় শুনতে চায় না। শিশুদের এমন আচরণ অভিভাবকদের জন্য অনেক সময় অসহনীয় হয়ে পড়ে। রাগের মাথায় তারাও শিশুদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করতে শুরু করেন, সেখান থেকে সমস্যা আরও বাড়ে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতেই বাবা-মাকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। শিশুর মানসিক অবস্থা এবং তার আচরণের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। সন্তানকে আরও ভালো ভাবে পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। শুনে কঠিন মনে হলেও এটা খুব একটা কঠিন কাজ নয়।

তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনার যে আচরণে শিশুদের ব্যবহারে পরিবর্তন আনবে।

মানসিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা : শিশুদের মানসিক অবস্থা বুঝতে হবে। কেন সে এমন আচরণ করছে তা খেয়াল করতে হবে। সন্তান যদি বাবা-মায়ের কথা না শোনে বা তাদের মুখে মুখে কথা বলে তখন তাদের ওপর রেগে গিয়ে চিৎকার করা বা তাদের দোষারোপ না করে, খোলামেলা ভাবে কথা বলতে হবে। এ পরিস্থিতে বাবা-মাকে মাথা ঠাণ্ডা রাখতে হবে। সন্তানের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করতে হবে। কখনও কখনও কিছুটা সময়ের জন্য তাদের একা থাকতে দিতে হবে। তাদের সঙ্গে যতটা সম্ভব খোলামেলা থাকতে হবে। অযথা তাদের ওপর দোষারোপ করা যাবে না।

কথায় মনোযোগ দেওয়া : বিচার বা অভিযোগ না করেই অভিভাবকদের উচিত শিশুদের থেকে তাদের সমস্যার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা। সে তার সমস্যা নিয়ে খোলামেলা কথা বললে সে শুধু তার বাবা-মায়ের কাছাকাছি আসার পাশাপাশি তার মানসিক চাপও কমবে। বাবা-মাকেও বুঝতে হবে যে শিশুদেরও অনেক সময় সমর্থনের প্রয়োজন হয়।

ধৈর্য ধরা ও সহানুভূতি প্রদর্শন : শিশুরা যখন খারাপ আচরণ করে, তখন বাবা-মায়ের উচিত ধৈর্য ধরা এবং সহানুভূতি দেখানো। শিশুদের তাদের ভুল বোঝাতে হবে, তাৎক্ষণিকভাবে তাদেরকে কোনো শাস্তি না দিয়ে বরং তাদের সঠিক পথ দেখাতে হবে। এর মানে এই নয় যে বাবা-মায়েরা সন্তানের ভুলগুলোকে উপেক্ষা করবেন। এর অর্থ হলো শিশুদের সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক এবং সংবেদনশীল পদ্ধতি অবলম্বন করা।

সম্মান দেওয়া : শিশুরা যদি ভালো আচরণ করে তাহলে বাবা-মায়ের উচিত তাদের সম্মান দেওয়া। কারণ আত্মসম্মান সবারই থাকে। এতে করে তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়