শিরোনাম
◈ ঐক্যের ডাকে প্রমাণ হয়েছে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিই বিএনপি’র দোসর: ওবায়দুল কাদের ◈ গাজায় যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে রোমে ফের আলোচনা শুরু হচ্ছে রোববার ◈ বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করায় পাকিস্তানে কন্যার পা কেটে নিলেন বাবা ◈ দ্রুত গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে নেতানিয়াহুকে বাইডেনের তাগাদা ◈ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও সেতু ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী ◈ চলমান পরিস্থিতিতে তৈরি পোশাক খাতে আস্থার সংকটে ক্রেতারা ◈ শ্বেতাঙ্গ নারীদের জুম বৈঠকে কমলার জন্য ২০ লাখ ডলার সংগ্রহ ◈ এইচএসসির উত্তরপত্র আপাতত বোর্ডে না পাঠানোর নির্দেশ ◈ হত্যা চেষ্টার স্থলে ফিরে যাওয়ার সংকল্প ট্রাম্পের  ◈ দেশকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৮ জুন, ২০২৪, ০১:৩২ রাত
আপডেট : ০৯ জুন, ২০২৪, ০৪:৫৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আম বেশি খেলে কী হয়?

ডেস্ক রিপোর্ট: গরমে আমের সুমিষ্ট স্বাদ কি উপেক্ষা করা যায়। সুস্বাদু এই ফলের জন্য আমরা বছরের অন্যান্য মাসগুলোতে অপেক্ষা করে থাকি। শুধু কি স্বাদ? পুষ্টিগুণেও অনন্য এই ফল। ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে এবং কপার, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজসহ পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ একটি ফল হলো আম। আমে প্রিবায়োটিক ডায়েটারি ফাইবারও রয়েছে যা অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার খাবার হিসেবে কাজ করে। তবে বেশি আম খাওয়া হলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

ল্যাটেক্স এলার্জি

আপনার যদি ল্যাটেক্সে অ্যালার্জি থাকে তবে সতর্ক থাকুন। কারণ আমের প্রোটিন ল্যাটেক্সের মতোই। এটি চুলকানি এবং আমবাত বা অ্যানাফিল্যাক্সিসের কারণ হতে পারে। যার ফলে গলা ফুলে যেতে পারে এবং শ্বাস নিতে গুরুতর অসুবিধা হতে পারে।

রক্তে শর্করা বৃদ্ধি

ডায়াবেটিস রোগীদের দিনে একটির বেশি আম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এটি ব্লাড সুগার বাড়াতে পারে। এই ফলের বেশিরভাগই কার্বোহাইড্রেট। এটা বিশ্বাস করা কঠিন, তবে এই সুমিষ্ট ফলের শর্করা পরিশোধিত চিনির মতোই কাজ করতে পারে।

ডায়রিয়া

আম বেশি খেলে ডায়রিয়া হতে পারে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফাইবার সমৃদ্ধ ফল অতিরিক্ত খাওয়া হলে তা ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে। তাই সুষম অনুপাতে আম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। খাবার খাওয়ার মিনিট পনেরো পরে আম খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে কেটে খেতে পারেন।

ওজন বৃদ্ধি

বেশি আম খাওয়া তা ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। একটি আমে প্রায় ২০১ ক্যালোরি থাকে। তাই প্রতিদিন মাত্র দুই কাপ (৩৩০ গ্রাম) খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

কৃত্রিমভাবে পাকানো আম এড়িয়ে চলুন

অনেক আম কৃত্রিমভাবে পাকানো হয়। আপনি যদি অতিরিক্ত রসালো এবং মিষ্টি আম খেয়ে থাকেন তবে সাবধান হন, কারণ সেগুলো রাসায়নিকভাবে পাকানো হতে পারে। আম রাসায়নিকমুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করার সর্বোত্তম উপায় হলো - এক বালতি পানিতে আম রাখুন। যদি আম ডুবে যায়, তবে স্বাভাবিকভাবেই পাকা। আর যদি ভাসতে থাকে তবে তা কৃত্রিম উপায়ে পাকানো।

আম সম্পর্কে এমন অনেক কিছু আছে যা আপনি আগে পড়েননি। যাদের খাবারে অ্যালার্জি আছে তাদের অবশ্যই আম খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়