শিরোনাম
◈ দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান  ◈ এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে না: অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি ◈ সাবেক এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ গ্রেফতার ◈ যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুই অর্জন ৭১ আর ২৪: তারেক রহমান ◈ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেন ভয়ংকর ট্রলের শিকার হচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ◈ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো, কিন্তু লড়াই এখনো বাকি: উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম ◈ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত, জানালো নির্বাচন কমিশন ◈ এখন সবাই জেনে গেছে আমাদের মা-বোনের সিঁদুর মুছে ফেলার ফল কি: নরেন্দ্র মোদি (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৭:৫২ বিকাল
আপডেট : ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৭:৫২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইরানের সর্বোচ্চ নেতার তিন ঘণ্টাব্যাপী ‘অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা প্রদর্শনী’ পরিদর্শন

রাশিদুল ইসলাম: ইরানের সর্বোচ্চ নেতা শনিবার তিন ঘণ্টা ধরে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতার প্রদর্শনী পরিদর্শন করেছেন। হযরত আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী সকাল থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জিত দেশীয় সক্ষমতা ও সাফল্যের প্রদর্শনী ঘুরে ফিরে দেখেন। ইমাম খোমেনি (রহ) হোসাইনিয়াতে ওই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

সর্বোচ্চ নেতার কার্যালয়ের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বছরের স্লোগান উপলক্ষে ওই মেলার আয়োজন করা হয়েছে। শ্লোগান ছিল: উৎপাদন; জ্ঞানভিত্তিক, কর্মসংস্থান সৃষ্টি।গুরুত্বপূর্ণ ওই অভ্যন্তরীণ সক্ষমতার প্রদর্শনীতে খনি ও অনুসন্ধান, ইলেকট্রনিক্স ও টেলিযোগাযোগ, মহাকাশ ও স্যাটেলাইট, অটোমোবাইল, কৃষি ও খাদ্য, রেল ও সড়ক, সমুদ্র ও বিমান পরিবহন, আবাসন খাত, তেল ও পেট্রোকেমিক্যাল, গৃহস্থালী সরঞ্জামাদি, টেক্সটাইল, মৎস্য পালন শিল্প, অ্যাকুয়াকালচার, ওয়াটারশেড ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও বিদ্যুৎ কেন্দ্র শিল্প এবং বাঁধ নির্মাণ এবং পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে বিচিত্র উদ্ভাবনী প্রদর্শন করা হয়।

ইসলামী বিপ্লবের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী ফার্সি চলতি ১৪০১ সালকে "উৎপাদন, জ্ঞান-ভিত্তিক এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির" বছর হিসেবে নামকরণ করেন। সেইসঙ্গে তিনি জ্ঞান-ভিত্তিক কোম্পানিগুলোর বিকাশকে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির সর্বোত্তম উপায় বলে মনে করেন।
ইসলামী বিপ্লব বিজয়ের আগে ইরান এমন সব শিল্পের উত্তরাধিকারী ছিল যেগুলো বেশিরভাগই নির্ভরশীল ছিল বিদেশিদের ওপর। এ কারণে বিপ্লব বিজয়ের পর অর্থনৈতিক অবরোধ এবং কাঁচামালের অভাবের কারণে ইরানের শিল্পখাতগুলো ভয়াবহ মন্দার কবলে পড়ে। বিপ্লবের পর ইরান ধীরে ধীরে শিল্পের জন্য হুমকি হিসাবে বিবেচিত বিদেশী পণ্য ও কাঁচামাল আমদানিসহ বিদেশী প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ওপর নির্ভরতা কমাতে সক্ষম হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়