শিরোনাম
◈ পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুসে' লণ্ডভণ্ড ভারত: দুই বিমান ঘাঁটি ধ্বংস ◈ ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংস করে দিলো পাকিস্তান! ◈ সিলেট লাগোয়া বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করল মেঘালয় ◈ ভারতের সেনানিবাসের কাছে বিস্ফোরণ-গোলাগুলি (ভিডিও) ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে আইনি প্রক্রিয়া কী? ◈ পারমাণবিক যুদ্ধ হলে ক্ষতি কল্পনাতীত, সংযত হওয়ার এখনই সময়: ডনের সম্পাদকীয় ◈ পাকিস্তানের আকাশসীমা পরিহার: বিমানের টরন্টো, লন্ডন ও রোম ফ্লাইটের সময়সূচি পরিবর্তন ◈ ভারতে ব্লকড বাংলাদেশি চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল  ◈ আ.লীগ নিষিদ্ধ করা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক নেতাদের ◈ আবার ‘ব্ল্যাকআউট’ হলো জম্মু-কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ অংশ: সন্ধ্যা হতেই পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ শুরু

প্রকাশিত : ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:৩৪ রাত
আপডেট : ০৯ মে, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যাদের কারণে আল্লাহ পৃথিবী ধ্বংস করেন না

প্রশ্ন: কয় শ্রেণির মানুষের কারণে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াকে ধ্বংস করে দেন না? কুরআন ও হাদিস থেকে জানালে উপকৃত হতাম!

উত্তর: এ বিষয়ে হাদিসে যা পাওয়া যায় তাহল, একজন মুমিন ব্যক্তিও যত দিন থাকবে ততদিন পৃথিবী চূড়ান্তভাবে ধ্বংস হবে না। 

যেমন, আনাস রা. থেকে তিনি বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত পৃথিবীতে ‘আল্লাহ আল্লাহ’ বলার মতো লোক থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত হবে না। (সহিহ মুসলিম ১৪৮)

এ কারণেই পৃথিবী ধ্বংস করার উদ্দেশে শিঙ্গায় যে ফুঁৎকার দেওয়া হবে; এর আগেই আল্লাহ তায়ালা মুমিনদের রূহগুলোকে এর আগেই হস্তগত করে নিবেন। ফলে পৃথিবীতে কেবল অনিষ্ট লোকেরাই অবশিষ্ট থাকবে। 

যেমন, আব্দুল্লাহ ইবনে আমর আ’স রা. থেকে বর্ণিত সহিহ মুসলিমের এক দীর্ঘ হাদিসে এসেছে, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সা. বলেন, তারপর মহান আল্লাহ শাম দেশ থেকে শীতল বায়ু চালু করবেন; যা জমিনের বুকে এমন কোন ব্যক্তিকে জীবিত ছাড়বে না, যার অন্তরে অণু পরিমাণ মঙ্গল অথবা ঈমান থাকবে। এমনকি তোমাদের কেউ যদি পর্বত-গর্ভে প্রবেশ করে, তাহলে সেখানেও প্রবেশ করে তার জীবন নাশ করবে। 

তারপর পৃথিবীতে দুর্বৃত্ত প্রকৃতির লোক থেকে যাবে, যারা কাম-প্রবৃত্তি চরিতার্থের ব্যাপারে ক্ষিপ্ত গতিমান পাখির মত হবে, একে অপরের বিরুদ্ধে শত্রুতা ও রক্তপাত করার ক্ষেত্রে হিংস্র পশুর ন্যায় হবে। যারা কখনো ভাল কাজের আদেশ করবে না এবং কোন মন্দ কাজে বাধা দেবে না। (সহিহ মুসলিম ২৯৪০)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়