মুসবা তিন্নি: [২] আট বছর ধরে বিশেষ এই কাজে নিয়োজিত রয়েছে উত্তর কেরালার কুন্নুর শহরের বাসিন্দারা। হামাস-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে দুই মেরুতে বিভক্ত হয়েছে গোটা বিশ্ব। ভারতের ঘরোয়া রাজনীতিতেও এই নিয়ে দেখা দিয়েছে বিভাজন। উত্তর কেরলের এই কুন্নুর শহর দীর্ঘ দিন ধরেই হস্তশিল্পের কারণে বিখ্যাত। শহরের আনাচেকানাচে প্রচুর কাপড় তৈরির কারখানা রয়েছে আর সেখানকার বস্ত্রশিল্পীরা নিখুঁত হাতে বস্ত্র তৈরির কাজ করে থাকে। সূত্র: আনন্দবাজার
[৩] এই শহরেই সরকারি উদ্যোগে তৈরি হওয়া বস্ত্রশিল্পের হাব কিনফ্রা পার্কে রয়েছে ‘মারিয়ান অ্যাপারেল প্রাইভেট লিমিটেড’ নামে একটি সংস্থা। সংস্থারটির প্রতিষ্ঠাতা ওলিক্কলের কেরালারই স্থায়ী বাসিন্দা। সংস্থাটিতে রয়েছে দেড় হাজার জনেরও বেশি প্রশিক্ষিত বস্ত্রশিল্পী। স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের ইউনিফর্ম তৈরীর পাশাপাশি সেখানে তৈরি হয় বিভিন্ন প্রশাসনিক সেনাদের পোশাকও ।
[৪] আট বছর আগে ইসরায়েলের বেশ কয়েক জন প্রতিনিধি ১০ দিন কেরালায় থেকে এই সংস্থাটির কাজকর্মের খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখেন। খুঁটিয়ে দেখা হয় কাপড়ের মান, নকশা, এমনকি বস্ত্রশিল্পীদের দক্ষতাও। তার পরই সংস্থাটিকে পুলিশের পোশাক তৈরির দায়িত্ব দেয় ইসরায়েল।
[৫] প্রতি বছর ইসরায়েল পুলিশের জন্য এক লাখ পোশাক পাঠায় ‘মারিয়ান অ্যাপারেল প্রাইভেট লিমিটেড’ নামের এই সংস্থা। চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসেও তেল আবিবে পোশাক পাঠাবে সংস্থাটি। সম্পাদনা: ইকবাল খান