শিরোনাম
◈ ইতালিতে কড়া অভিবাসন নীতি, টার্গেটে বাংলাদেশিরা! ◈ তরুণী মা'রধরের নেপথ্যে লঞ্চের ভেতরে সেদিন কী ঘটেছিল? ভিডিও প্রকাশ্যে ◈ সারা দেশে এনআইডি সেবা কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ◈ রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড ◈ সঞ্চয়পত্র কেনার নতুন নিয়ম ◈ মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে : মেজর হাফিজ ◈ ব্যাংক থেকে ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করব না: অর্থ উপদেষ্টা ◈ আন্দালিব রহমান পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা ◈ যেভাবে আটক হন সাবেক এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ (ভিডিও) ◈ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সহায়তা পেতে যোগাযোগের নাম্বার দেয়া হল

প্রকাশিত : ০২ ডিসেম্বর, ২০২২, ০১:৪৭ দুপুর
আপডেট : ০২ ডিসেম্বর, ২০২২, ০১:৪৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রুশ নেতাদের বিচার করতে ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে চায় ইউরোপ

ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে চায় ইউরোপ

ইমরুল শাহেদ: ইউক্রেনে রাশিয়ার কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচার করার লক্ষ্যে একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ যে পরিকল্পনা করেছে তাকে ‘বেআইনি উদ্যোগ’ বলে প্রত্যাখান করেছে মস্কো। পার্সটুডে

ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন গত বুধবার এ ধরনের একটি ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রস্তাব তুলে ধরে বলেন, কথিত ওই যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করার নির্দেশ প্রদানের জন্য ওই ট্রাইব্যুনালে রুশ নেতাদের বিচার করা হবে।

প্রস্তাবটির খবর প্রকাশিত হওয়ার পর বৃহস্পতিবারই তার জবাব দেন রুশ প্রেসিডেন্টের আবাসিক প্রাসাদ ক্রেমলিনে মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। তিনি বলেন, ‘তারা কোনো একটি ট্রাইব্যুনাল গঠনের যে কথা বলছে তার কোনো আইনি অধিকার তাদের নেই। আমরা সেরকম কোনো কিছু মেনে নেব না বরং তা প্রত্যাখ্যান করব।’

ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রস্তাব দিলেও জাতিসংঘে নিযুক্ত ইইউ’র রাষ্ট্রদূত ওলোফ স্কুগ বলেছেন, এ ধরনের একটি জবাবদিহীতামূলক ব্যবস্থা গঠন করা ‘আইনগতভাবে অত্যন্ত জটিল।’

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট  ভøাদিমির পুতিন ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় রুশ ভাষাভাষি অধ্যুষিত দোনবাস অঞ্চলকে বেসামরিকীকরণের লক্ষ্যে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করেন। আমেরিকা ও ইউরোপীয় দেশগুলো এই অভিযানকে ‘পুতিনের ভূমি জবরদখল’ বলে উল্লেখ করেছে। এসব পশ্চিমা দেশ মস্কোর বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তবে রাশিয়া বলছে, ইউক্রেন মস্কোর একগুচ্ছ দাবি মেনে না নেয়া পর্যন্ত সামরিক অভিযান বন্ধ হবে না। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে, ইউক্রেনকে এই অঙ্গীকার করতে হবে যে, সে কখনও মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটে যোগ দেবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়