বিশ্বজিৎ দত্ত: [২] বুরকিনা ফাসোর অন্তবর্তীকালীন সামরিক নেতা ক্যাপ্টেন কেস্টেন ইব্রাহিম ট্র্ওার দেশ থেকে স্বর্ণ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন।
[৩] বুরকিনা ফাসো আফ্রিকার চতুর্থ স্বর্ণ উৎপাদনকারী দেশ।
[৪] মন্ত্রী ইয়াবা জাক্সে এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে জানান, বুরকিনা ফাসোর স্বর্ণ খনিগুলিকে নতুন করে বিন্যাস ও মূদ্রার সাপোর্ট হিসাবে বুরকিনার স্বর্ণ কাজ করবে।
[৫] বুরকিনার ১৭টি স্বর্ণ খনি রয়েছে। এরমধ্যে ৫টি ক্লোজ করে রেখেছে ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠি।
[৬] ক্যাপ্টেন ট্র্ওার তার বক্তব্যে বলেন, বুরকিনা থেকে প্রচুর স্বর্ণ পাচার হয়ে যায়। যার বেশি ভাগই সন্ত্রাসবাদীদের অর্থায়নে কাজ করছে।
[৭] বুরকিনা ফাসোতে ২০২০ সালে ৬৬.৮ টন পরিশোধিত হয়েছে। ২০২২ সালে এটি কমে ৫৭.৬ হয়। বর্তমানে এটি ১৩,৭ শতাংশ হ্রাস হয়েছে।
[৮] বিশ্বের দরিদ্র এই দেশটিতে স্বর্ণের বিশাল মজুদ থাকলেও এর বেশির ভাগই জনগণের কল্যানে ব্যয় হয়না। রাজনৈতিক নেতা, আমলা ও দেশি বিদেশি ব্যবসায়ীরা এই খনিগুলো নিয়ন্ত্রণ করে।
[৯] এর প্রেক্ষিতে ২০২২ সালে এক সামরিক অভূথ্যানে ক্যাপ্টেন ইব্রাহীম ট্র্ওার ক্ষমতায় আসেন। গত নভেম্বরে তিনি বুরকিনায় নিজস্ব স্বর্ণ পরিশোধনাগার নির্মাণ করেন। যার পরিশোধন ক্ষমতা ১৫০ টন। সম্পাদনা: এম খান
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :