শিরোনাম
◈ ফ্রা‌ন্সের লিও শহ‌রের কসাই থেকে গাজার কসাই: ইতিহাসে বারবার অপরাধীদের বাঁচিয়েছে আমেরিকা ◈ রিজার্ভে বড় সাফল্য: আইএমএফের লক্ষ্য ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ, প্রবাসী আয়ে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি! ◈ আদানির বকেয়ার সব টাকা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ◈ মাঠে ছড়িয়ে থাকা লেবু ও  ডিম দে‌খে ম্যাচ খেলতে আসা ‌ক্রিকেটাররা ভয়ে পালালেন ◈ ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরে আপত্তি মোদি সরকারের! ◈ উনি ক্লাসে বাজে ঈঙ্গিতপূর্ণ কথা বলার পাশাপাশি বডি শেমিং করেন ◈ এবার নিউ ইয়র্ক মেয়রপ্রার্থী মামদানিকে গ্রেপ্তারের হুমকি ট্রাম্পের! তীব্র প্রতিক্রিয়া ◈ বউ পেটানোয় শীর্ষে খুলনা ও বরিশালের মানুষ: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (ভিডিও) ◈ ক‌ষ্টের জ‌য়ে ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনা‌লে রিয়াল মা‌দ্রিদ ◈ দুপু‌রে এ‌শিয়ান কাপ বাছাই‌য়ে স্বাগ‌তিক মিয়ানমা‌রের বিরু‌দ্ধে লড়‌বে বাংলাদেশ নারী দল

প্রকাশিত : ২৪ এপ্রিল, ২০২৪, ০৬:০৫ বিকাল
আপডেট : ২৪ এপ্রিল, ২০২৪, ০৬:০৫ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ওয়াটার বেল দিয়ে সতর্ক করা হবে স্কুল শিক্ষার্থীদের

ইমরুল শাহেদ: [২] ভারতের কলকাতার যাদবপুর বিদ্যাপীঠ এবং গড়িয়ার হরিমতি দেবী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ঠিক করেছে, স্কুল চলাকালীন তিন দফা ওয়াটার বেল দেওয়া হবে। এই ওয়াটার বেল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পানি পান করতেই হবে। এ ভাবেই তীব্র গরমে শিক্ষার্থীদের সুস্থ রাখার উদ্যোগ নিয়েছে পশ্চিম বঙ্গের এই দুই স্কুল। সূত্র: এই সময়

 [৩] যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পার্থপ্রতিম বৈদ্য বলেছেন, তাদের স্কুলে সকাল সাড়ে ১১টা, দুপুর ১২টা ৫০ এবং বিকেল ৩টে ২০-তে তিন দফা ওয়াটার বেল বাজবে। প্রায় একই রকম সময়ে তিনবার ওয়াটার বেল বাজবে গড়িয়ার স্কুলে-এমনটাই জানাচ্ছেন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা পিয়ালী গোস্বামী।

[৪] কেন এই উদ্যোগ? পার্থপ্রতিমের কথায়, ‘বাচ্চারা ডিহাইড্রেটেড হলে অসুস্থ হয়ে পড়বে। এই গরমে তাই বেশি করে পানি পান করা দরকার। সেটাই যাতে নিয়মমাফিক হয়, তার জন্যই ওয়াটার বেল দেওয়া শুরু হয়েছে।’ 

[৫] পিয়ালীর কথায়, ‘শিক্ষার্থীদের অনেকের প্রবণতাই হলো পানি কম খাওয়ার। সেটা হলে এই গরমে খুব মুশকিলের। এই আইডিয়াটা আমাদের ভালো লেগেছে। তাই স্কুলে কার্যকর করলাম।’ দুই স্কুলের তরফেই শিক্ষক, শিক্ষাকর্মীদেরও অনুরোধ করা হয়েছে, ওয়াটার বেল বাজলে তারাও যেন পানি খান।

[৬] উড়িষ্যা সরকার কিছু দিন আগেই ঠিক করেছে গরমে শিক্ষার্থীদের সমস্যা যাতে না হয়, তার জন্য ওয়াটার বেল দেওয়া হবে। সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই শহরের দুই স্কুলে এমন ব্যবস্থা। তবে ওয়াটার বেল না দিলেও গ্রীষ্মে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে সচেতন শহরের অন্য স্কুলগুলি। টাকি বয়েজ স্কুলের তরফে অভিভাবকদের জানানো হয়েছে, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যেন বড় দু’টি পানির বোতল পাঠানো হয়।

[৭] এখন এই আইডিয়াটি বাস্তবায়ন করছে পশ্চিমবঙ্গের অনেক স্কুলই। তার মধ্যে রয়েছে রাইপুরের চাতরি নিম্ন বুনিয়াদি আবাসিক বিদ্যালয় ও নিতুড়িয়ার বিন্দুইডি প্রাথমিক স্কুল। সম্পাদনা: এম খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়