শিরোনাম
◈ ইরান জুড়ে 'ব্যাপক হামলা' চালাচ্ছে ইসরাইল ◈ লন্ডন বৈঠকে সংকট কি কাটলো? ◈ জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবিটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং ◈ কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পারমাণবিক অ*স্ত্র প্রকাশ্যে আনতে যাচ্ছে ইরান? (ভিডিও) ◈ এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে ১২ দফা নির্দেশনা জারি, পরীক্ষা হবে নির্ধারিত সময়েই ◈ আয়রন ডোম ভেদ করে তেল আবিবে ইরানের পাল্টা হামলা, ধ্বংস প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর ◈ মধ্যপ্রাচ্য সংকটে পুতিন-ট্রাম্প টেলিফোনালাপ: ইরান ইস্যুতে নতুন কূটনৈতিক বার্তা: ক্রেমলিন ◈ জামায়াত-এনসিপির প্রতিক্রিয়ার জবাবে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম ◈ ইসরায়েল-ইরান পাল্টাপাল্টি হামলা: তেলের দাম একদিনে বিশ্ববাজারে বেড়েছে ৭ শতাংশ

প্রকাশিত : ১৩ জুন, ২০২৫, ১১:৩১ দুপুর
আপডেট : ১৫ জুন, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

কবে থেকে ভালো ক্রিকেটার হয়েছেন বুমরাহ, জানালেন স্ত্রী সঞ্জনা, বললেন স্বামীর দুষ্টুমির কথাও

স্পোর্টস ডেস্ক : দেড় বছর আগে বাবা হয়েছিলেন জসপ্রীত বুমরাহ। জন্ম হয়েছিল ছেলে অঙ্গদের। তার পর থেকে আরও ভাল ক্রিকেটার হয়ে উঠেছেন বুমরাহ। এমনই মত তাঁর স্ত্রী সঞ্জনা গণেশনের। দায়িত্ববোধ বেড়ে গেলেও বুমরাহের রসিকতা যে কমেনি এটাও উল্লেখ করেছেন তিনি। স্বামীর ‘দুষ্টুমি’র কথাও বলেছেন তিনি। -- আনন্দবাজার

সম্প্রতি এক পডকাস্টে সঞ্জনা বলেছেন, “সন্তান হওয়ার সময় জসপ্রীত এশিয়া কাপ খেলতে ব্যস্ত ছিল। তবু ঠিক সময়ে আমার কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। খুব জোর গলায় সবার সামনে বলতে চাই না। তবে আমার ধারণা, অঙ্গদ হওয়ার পর আরও ভাল ক্রিকেটার হয়েছে বুমরাহ। যদি দিনের শেষে আপনি একটা শান্তিপূর্ণ বাড়িতে ফেরেন যেখানে শুধু বাবা এবং স্বামী হয়ে থাকতে পারবেন, সেটা আপনাকে খুবই সাহায্য করবে।

সঞ্জনা নিজে ক্রীড়া সঞ্চালক। বিয়ের পরেও একাধিক বার বুমরাহের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। তাতে দেখেছেন, ক্যামেরার সামনে বুমরাহ মজা করার সুযোগ হাতছাড়া করেন না। সঞ্জনার কথায়, “টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর আমি ওর সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলাম। সমানে মজা করে যাচ্ছিল। কখনও চোখ টিপছিল, কখনও হাসছিল। ইচ্ছা করে আমার মনঃসংযোগে ব্যাঘাত ঘটাতে চাইছিল। বুঝতে পারছিল আমাকে খুব কষ্ট করে মনঃসংযোগ ধরে রাখতে হচ্ছে।

দু’জনের দাম্পত্যও বুমরাহের সাফল্যের একটা কারণ বলে মনে করেন সঞ্জনা। তাঁর কথায়, “গল্প করার জন্য বুমরাহ আমার সেরা বন্ধু। ওর সঙ্গে বিছানায় শুয়ে একসঙ্গে চকোলেট খাই। ওটিটি-তে সিনেমা দেখি। বা সারা দিন ধরে কী কী করলাম সেই গল্প করি। এগুলোই আমাদের জীবনে অনেকটা শান্তি এনে দেয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়