শিরোনাম
◈ দেশে নিবন্ধিত কোচিং সেন্টার ৬,৫৮৭, অনিয়ন্ত্রিত আরো বহু; নীতিমালা শূন্যতায় বাড়ছে বাণিজ্যিকীকরণ ◈ অনলাইন জুয়ার অর্থ লেনদেনে দুই অভিনেত্রী গোয়েন্দা নজরে ◈ রাবি হল সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ৩৯ প্রার্থী ◈ জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে যেভাবে ধরা পড়ল ৫০ প্রতারক! (ভিডিও) ◈ জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন ও খেলাফত মজলিসসহ কয়েকটি দল যুগপৎ আন্দোলনে নাম‌ছে, কিন্তু কেন ◈ ভ্যালেন্সিয়ার জা‌লে বার্সেলোনার ৬ গোল ◈ পিআর আদায়ে আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলোতে মতভেদ ◈ বাংলাদেশ রেলওয়ের বহরে যুক্ত হচ্ছে ভারতীয় ২০০ কোচ ◈ ফরিদপুরে মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা ◈ জাতিসংঘে প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ, প্রতিদ্বন্দ্বী ফিলিস্তিন

প্রকাশিত : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:৩৬ রাত
আপডেট : ০২ আগস্ট, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রমজানে সেঞ্চুরি করা লেবুর হালি এখন ৮ টাকা

ডেস্ক রিপোর্ট : রমজানে লেবুর দামে সেঞ্চুরি করলেও তা এখন কমে ৮ টাকায় নেমেছে। রোজার সময়ে বাজারে লেবুর অতিরিক্ত চাহিদাকে পুঁজি করে গড়ে ওঠে সিন্ডিকেট চক্র। চরম অস্বস্তি নেমে আসে ভোক্তাদের ওপর। তবে রোজা শেষে কমতে থাকে এই ভোগান্তি। এখন আর সেই চাহিদা নেই। ফলে কম দামে লেবু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট দেশি লেবু হালিপ্রতি ৮ থেকে ১২ টাকা, কাগজি লেবু ১৫-২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। সবজির দাম চড়া, স্থিতিশীল মাছ-মাংস অর্থাৎ ছোট লেবুর ডজন ২৫ থেকে ৩০ টাকায় ও মাঝারি আকারের লেবুর ডজন ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারগুলোতে সারি সারি লেবুর পসরা বিছিয়েছে বিক্রেতারা। ক্রেতারাও স্বস্তিতে কিনছেন লেবু। গরমে এক গ্লাস লেবুর শরবতে নিমিষেই ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। ফলে এখন আবার লেবুর চাহিদা বেড়ে যাবে। এর আগে রমজানে লেবুর হালি বিক্রি হয়েছে ৮০-১০০ টাকায়। এমনকি কোথাও সেটা ১২০ টাকা দরেও বিক্রির খবর পাওয়া যায়। তখন ব্যবসায়ীরা সরবরাহ ঘাটতি কথা জানিয়েছেন। লেবুর উৎপাদন কম থাকায় ঘাটতির অজুহাত দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সেলিম হোসেন নামে এক ক্রেতা জানান, রমজানজুড়ে যে অস্বস্তি ছিল লেবুতে তা এখন নেই। আসলে এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের ধিক্কার জানানো ছাড়া আর কিছু করার নেই। বাজারে নানা সিন্ডিকেটের কথা শুনলেও এবার লেবুর বাজারেও সেই সিন্ডিকেট লক্ষ্য করা গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারকে বলবো, তারা নানা সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তার মধ্যে বাজার ব্যবস্থায় একটা সুষ্ঠু নীতিমালা চাই। যেন ভোক্তারা ন্যায্য দামে নিত্যপণ্য ক্রয় করতে পারে। কারণ সিন্ডিকেট ভাঙতে পারলেই সাধারণ গ্রাহকরা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পারবে।

লেবু বিক্রেতা রাকিবুল হাসান বলেন, গ্রাহকরা স্বস্তিতে লেবু কিনছেন। প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি গ্রহণ করতে পারছেন। গ্রীষ্মে লেবুর শরবতে একটা তৃপ্তি পাচ্ছেন ভোক্তারা। তিনি বলেন, রমজানে লেবুর অতিরিক্ত চাহিদা ছিল।

সেতুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দাম বেশি ছিল। তবে এখন বাজারে নতুন লেবু আসছে। এতে দাম কমছে। মান ও আকারভেদে প্রতিপিস লেবু বিক্রি হচ্ছে ১-৪ টাকায়। বৃষ্টি বাড়লে লেবুর উৎপাদন বাড়বে। তখন দাম আরও কমবে।

সুত্র : যায়যায়দিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়