শিরোনাম
◈ বিদ্যুৎ আমদানিতে আদানির ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক ◈ হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন ◈ আবারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলি ◈ আজ গভীর রা‌তে বা‌র্সেলোনা ও ইন্টার মিলান মু‌খোমু‌খি ◈ প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বড় সুখবর দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদনকারীদের জন্য ◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন

প্রকাশিত : ০১ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:২০ রাত
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইসরাইলের যম ছিলেন যে বাংলাদেশি সন্তান!

বাংলাদেশের বীর বৈমানিক সাইফুল আজম বিশ্বের সামরিক ইতিহাসে এক বিরল কীর্তির অধিকারী। তিনি একমাত্র বৈমানিক যিনি চারটি ভিন্ন দেশের হয়ে যুদ্ধবিমান উড়িয়েছেন এবং তিনটি ভিন্ন দেশের শত্রুপক্ষের বিমান ভূপাতিত করার অনন্য রেকর্ড গড়েছেন।

তিনি ১৯৪১ সালে বাংলাদেশের পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে যোগদানের পর তিনি অসামান্য দক্ষতার পরিচয় দেন।

১৯৬৭ সালের আরব-ইসরাইল যুদ্ধে তিনি জর্ডান, ইরাক ও মিশরের পক্ষে যুদ্ধ করেন এবং ইসরাইলের চারটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেন। মাত্র ছয় দিন স্থায়ী হয়েছিল ওই যুদ্ধ, তবে অসম সাহস আর অনন্য রণনৈপুণ্যের জন্য সাইফুল আজম ফিলিস্তিনিদের মনে গেড়ে নিয়েছেন স্থায়ী আসন। যুদ্ধের ৫৩ বছর পরও ২০২০ সালে সাইফুল আজমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন ফিলিস্তিনিরা।

এ কৃতিত্বের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পান এবং বিভিন্ন দেশের সম্মাননা লাভ করেন। তার বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ জর্ডান, ইরাক ও পাকিস্তান সরকার তাকে সামরিক খেতাব দেয়। এছাড়া, বাংলাদেশ সরকারও তাকে স্বাধীনতা পদকে সম্মানিত করে।

সাইফুল আজম ২০২০ সালের ১৪ জুন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার অদম্য সাহস ও বীরত্ব আজও বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। ইতিহাসে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। সূত্র: যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়