শিরোনাম
◈ আইন সংশোধন, নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি ও প্রশিক্ষণে আটকে নির্বাচন পরিকল্পনা ◈ খামেনির বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ পরিকল্পনা বন্ধ করলেন ট্রাম্প? ◈ ডিজিটাল বাংলাদেশে নতুন মাইলফলক: সার্টিফিকেট সত্যায়ন এখন অনলাইনেই (ভিডিও) ◈ রাতের আকাশে আগুন! ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপছে ইসরায়েল ◈ ইসরায়েলে আঘাত করা ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যা জানা গেল ◈ অধ্যাপক ইউনূসের যুক্তরাজ্যে 'সরকারি সফর' থেকে কী অর্জন হলো ◈ ইরানে বিদ্রোহের ইঙ্গিত সাবেক যুবরাজ রেজা পাহলভির: ইসরায়েল-যুদ্ধ পরবর্তী ‘রেজিম চেঞ্জ’ পরিকল্পনার আভাস ◈ ভুটানসহ আরও ৩৬ দেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, বাকি দেশ গুলোর নাম হলো ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার আসল কারণ যা জানাগেল! ◈ ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

প্রকাশিত : ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:১২ রাত
আপডেট : ১৪ জুন, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবৈধ বিলাসবহুল যৌনপল্লিতে যেভাবে ধরা পড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও অনুরাগ বাজপেয়ী

যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রসিদ্ধ। অথচ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতি নিকটে অবৈধ বিলাসবহুল যৌনপল্লি রয়েছে। 

সেই যৌনপল্লিতে যাতায়াতের অভিযোগে চলতি বছরের শুরুতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী অনুরাগ বাজপেয়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বস্টন এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

লখনউয়ের লা মার্টিনিয়ার স্কুলে পড়াশোনা করেন অনুরাগ। ২০০৬ সালে মিশর-কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাশ করেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি পানিশোধনে বিখ্যাত সংস্থা ‘গ্রেডিয়েন্টের সিইও পদে কর্মরত ছিলেন।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘দ্য ক্যামব্রিজ ব্রথেল হিয়ারিংস’ নামে পরিচিত ওই মামলায় ৩০ জনেরও বেশি পুরুষের নাম রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ম্যাসাচুসেটসের ক্যামব্রিজে অভিজাত অ্যাপার্টমেন্ট অবৈধভাবে চলা যৌনপল্লিতে মোটা অর্থের বিনিময়ে যৌনতার অভিযোগ রয়েছে।

সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের মতে, ম্যাসাচুসেটসের ক্যামব্রিজে একটি অভিজাত অ্যাপার্টমেন্টে। অবৈধভাবে চলা ওই যৌনপল্লিতে কর্পোরেট একজিকিউটিভ, সরকারি কর্মকর্তা, চিকিৎসক এবং আইনজীবীসহ অভিজাত গ্রাহকদের যৌন সেবা দেওয়া হত।

তবে যৌন সেবা পাওয়ার জন্য গ্রাহকদের সরকারি পরিচয়পত্র, অফিস আইডি এবং ব্যক্তিগত জিনিসপত্রও জমা রাখতে হত।

সেখানে যৌন সেবা পাওয়ার জন্য ঘণ্টাপ্রতি ৬০০ ডলার (প্রায় ৫০,০০০ টাকা) পর্যন্ত দিতে হত। সরকারি আইনজীবী এবং তদন্তকারীদের অভিযোগ, যে নারীরা যৌন সেবা দিতেন তাদের অনেকেই এশিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাচার হয়েছিল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতে থাকা আইনি প্রক্রিয়ার মূল লক্ষ্য হল গ্রাহকদের তালিকা খতিয়ে দেখা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়