শিরোনাম
◈ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলসহ চার দাবিতে সরকারকে চাপে রাখতে শ‌নিবার ঢাকায় সমা‌বেশ হেফাজতের ◈ পুলিশ সদস্যকে প্রেমের জেরে হত্যা, স্ত্রীসহ গ্রেফতার ৬ ◈ পাক সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি ভারতকে, ‘আক্রান্ত হলে কঠিন জবাব’ ◈ বিকৃত যৌ'না'চারের নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি, দুই নারী গ্রেফতার (ভিডিও) ◈ ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ১০০০ মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা ◈ ৫ মে লন্ডন থেকে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ আগামীকাল ◈ ‘নারীর দিকে তাকানোর ঘটনা নিয়ে’ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০ ◈ এআই দক্ষতায় পিছিয়ে বাংলাদেশ, সুযোগকে কাজে লাগাতে পারছে না ◈ পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’, বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ

প্রকাশিত : ০৮ মার্চ, ২০২৫, ০১:৩৭ রাত
আপডেট : ০১ মে, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশের কাছে যে সুবিধা পাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে মেঘালয় সরকার

ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ট্রানজিট চায় মেঘালয় রাজ্য সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মেঘালয় রাজ্য সরকার মনে করে, হিলি–মাহেন্দ্রগঞ্জ আন্তঃজাতীয় অর্থনৈতিক করিডোর স্থাপনের মাধ্যমে উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানো সম্ভব হবে।

হিলি পশ্চিবঙ্গের একটি সীমান্ত শহর হলেও মাহেন্দ্রগঞ্জ মেঘালয়ের গারো পাহাড়ী অঞ্চলের একটি সীমান্ত শহর। আর এ দুটি শহরই বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া। এই দুই অঞ্চল ব্যবহার করে কলকাতার সঙ্গে সরাসরি মেঘালয়ের যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করতে পরিকল্পনা করছেন মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা।

মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা বলেন, ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রুটটি চালু হলে কলকাতা থেকে তুরা, বাগমারা, ডালু এবং ডাউকির মতো গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনকেন্দ্রগুলোর ভ্রমণ সময় ও খরচ ২৫-৬০ শতাংশ কমে আসবে।

এনডিটিভি দাবি করেছে, ভারতের জাতীয় সড়ক ও অবকাঠামো উন্নয়ন করপোরেশন (এনএইচআইডিসিএল) এরই মধ্যে এই সড়কের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে শেয়ার করেছে।

মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা বলেন, ‘যদি পশ্চিমবঙ্গের হিলি এবং বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে মেঘালয়ের মাহেন্দ্রগঞ্জের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা যায়, তাহলে মেঘালয়, বরাক উপত্যকা এবং ত্রিপুরার মতো জায়গাগুলো সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব অনেক কমে আসবে এবং প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার দূরত্ব কমে আসবে।’

কনরাড সাংমা আরও বলেন, ‘এটি একটি বিকল্প অর্থনৈতিক করিডোর হয়ে উঠবে। তবে কখন এটি ঘটবে, তা বলা একটু কঠিন। কারণ এতে বাংলাদেশ সরকার জড়িত। বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের আগে, দিল্লি এ ব্যাপারে ঢাকার সঙ্গে আলোচনা করেছিল এবং এটি ছিল প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক। আমরা আবার এটির জন্য চাপ দেব।’ অনুবাদ: ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়