শিরোনাম
◈ উচ্চকক্ষ নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে উত্তপ্ত বিতর্ক-উত্তেজনা, ‘দুঃখিত’ বলার পর শান্ত হলেন এনসিপি নেতারা ◈ ‘সাদিক কায়েমের কোনো অসততার অভিযোগ নেই এখন পর্যন্ত’ ◈ আগামী ৫-৬ দিন সরকারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: প্রেস সচিব ◈ শৈলকুপায় ইউনিয়ন পরিষদে তালা দেওয়ার অভিযোগে বিএনপি নেতাসহ আটক ৬ ◈ বৈরী আবহাওয়ায় উত্তাল সমুদ্র, মাছ ধরার ট্রলার না যাওয়ার নির্দেশ ◈ মে‌সির ইন্টার মায়ামির নাটকীয় জয় ◈ “জাতীয় সরকারের প্রস্তাব বিএনপিকে দেওয়া হয়েছিল”, মির্জা ফখরুলের বক্তব্য খণ্ডন করলেন নাহিদ ইসলাম ◈ খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি, ১৩ ব্যাংকে ৫ কোটি টাকা ফ্রিজ ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ নিয়ে চিন্তা করার সময় এসেছে ◈ মৌলভীবাজারে দিনদুপুরে ব্যবসায়ী ও মেয়ের গলায় দা ধরে ২ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই

প্রকাশিত : ০১ মে, ২০২৫, ০৮:০৭ রাত
আপডেট : ২০ জুলাই, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’, বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ

শেয়ার বাজারের পরিস্থিতি উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চলতি মাসের ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই কমেছে ডিএসইর প্রধান সূচক। এ মাসেই ডিএসইএক্স কমেছে ৩০০ পয়েন্টের বেশি। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। তারল্য সংকট আর ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিষ্ক্রিয়তাই বাজারের এ অবস্থার জন্য দায়ী।

শেয়ার বাজারে চলছে ধারাবাহিক দরপতন। এর ফলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। নানা উদ্যোগেও কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। প্রতিদিন সূচকের পতনের সাথে মূলধন হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।

প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে বেশিরভাগ কার্যদিবসেই সূচকের পতন ছিল ডিএসইতে। ঈদের ছুটি শেষে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্ট। মাস শেষে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্ট। ১৮ কাযদিবসে সূচক হারিয়েছে ৩০২ পয়েন্ট।  

শুধু সূচকের পতন নয়। এসময় বাজার মূলধনও কমেছে। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।  
 
এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যক্রমে ক্ষোভ জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজারের প্রতি তাদের আস্থা নেমে এসেছে তলানিতে। 

পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সদস্য এ এফ এম নেসারউদ্দীন বলেন, ‘মাঝখানে যারা কাজ করবে পরিচালক, ডেপুটি পরিচালক এই স্তরে লোক খুবই কম। লোক আছে নিচের লেভেলে অফিসার, তারা কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। তারা কেবল নোট লিখতে পারে, ফাইল নিয়ে দৌঁড়াতে পারে। এই যে সংস্থার কাঠামোটা হয়েছে, সেটা আসলে প্রত্যাশার না।’ 

বাজারের এই অবস্থার জন্য বিএসইসির নেতৃত্বের দুর্বলতাই দায়ী বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়