যারা দুধের প্রতি অ্যালার্জিযুক্ত, তাদের দই খাওয়া উচিত নয়। এছাড়াও, যাদের গ্যাসের সমস্যা বা জয়েন্টের ব্যথার সমস্যা আছে, তাদের দই এড়িয়ে চলাই ভালো। টক ও পুরনো দইও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তাই তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কিছু খাবার, যেমন- মাছ বা মশলাদার খাবার, দইয়ের সাথে একসাথে খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
দুধের অ্যালার্জি: যাদের দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার (যেমন পনির, আইসক্রিম) খেলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হয়, তাদের দই খাওয়া উচিত নয়।
গ্যাস ও জয়েন্টের ব্যথা: যাদের গ্যাসের সমস্যা বা জয়েন্টের ব্যথার সমস্যা আছে, তারা দই খেলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে, তাই দই এড়িয়ে চলা উচিত।
টপ ও পুরনো দই: টক ও পুরনো দই শরীরের জন্য ক্ষতিকর, তাই তা খাওয়া উচিত নয়.
দইয়ের সাথে খাবার: কিছু খাবার, যেমন- মাছ বা পাউরুটি, দইয়ের সাথে একসাথে খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, তাই এই খাবারগুলো একসাথে না খাওয়া ভালো।
অতিরিক্ত দই: অতিরিক্ত দই খেলে ওজন বাড়ার সমস্যাও হতে পারে।
দই একটি স্বাস্থ্যকর খাবার, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি খাওয়া উচিত না। তাই নিজের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে দই খাওয়া উচিত কিনা, তা বিবেচনা করা উচিত।