শিরোনাম
◈ রুমিন ফারহানাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে যা বললেন আরজে কিবরিয়া ◈ মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের ওপর ডাকাত দলের হামলা, গোলাগুলি ◈ কাপাসিয়ার কামারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়: বিনা ছুটিতে আমেরিকা বসে বেতন নিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক ◈ চীনের বাঁধে ভারতের পানিঝুঁকি, বাড়ছে সংঘাতের আশঙ্কা ◈ যুক্তরাষ্ট্রের সাথে উত্তেজনা প্রশমণে ভারতের লবিং ফার্ম নিয়োগ  ◈ বাংলাদেশ–পাকিস্তান সম্পর্কের স্থায়িত্বে প্রয়োজন ক্ষমা প্রার্থনা: বিশেষজ্ঞদের মত ◈ ডেঙ্গুতে আরো ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪১২ ◈ ‌‌‌'আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ন..গ্ন ভিডিও করে রেখে দিতেন তৌহিদ আফ্রিদি' (ভিডিও) ◈ রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার পশ্চিমা বিশ্বের ১১ দেশের ◈ কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের হার্ট অ্যাটাক

প্রকাশিত : ২৫ আগস্ট, ২০২৫, ০৬:৪০ বিকাল
আপডেট : ২৫ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে চান, জানালেন সাদিক কায়েম

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী উৎকর্ষের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে (ঢাবি) একটি প্রকৃত একাডেমিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার করেছেন ডাকসুর ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’র ভিপি প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী অনেক দেশ আছে যারা আমাদের পরে স্বাধীনতা লাভ করেও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও শিক্ষা খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো গবেষণার দিক থেকে পিছিয়ে আছে।’

সোমবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে ঢাবির বিজ্ঞান অনুষদে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এসব কথা বলেন।

সাদিক কায়েম বলেন, ‘স্বাধীনতার পাঁচ দশক পেরিয়ে গেলেও রাজনৈতিক অর্জনের তুলনায় একাডেমিক অর্জন তেমন হয়নি। অথচ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান কাজ হলো জ্ঞান উৎপাদন, জ্ঞান বিতরণ এবং নতুন নতুন বিষয়ে গবেষণা। কিন্তু গবেষণা খাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাদ্দ অত্যন্ত অপ্রতুল। উন্নত বিশ্ব ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে মূল বাজেটের ২৫-৩০ শতাংশ গবেষণায় ব্যয় করে, সেখানে ঢাবিতে এ খাতে বরাদ্দ থাকে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ।’

তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা যদি শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেট নিয়ে বিজয়ী হতে পারি, তাহলে ঢাবিকে প্রকৃত অর্থে একাডেমিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলব, ইনশাআল্লাহ।’

অভিযোগ করে সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমরা যারা ডাকসু নির্বাচন করছি, তারা সবাই জুলাই বিপ্লবের সহযোদ্ধা। কিন্তু বন্ধুপ্রতিম প্রতিপক্ষরা ক্রমাগত সাইবার বুলিং ও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে, যার ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আমাদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হচ্ছে।’

এ ছাড়া সব প্রার্থীকে ভালো কাজের প্রতিযোগিতা এবং শিক্ষার্থীদের স্বার্থে ইতিবাচক প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান তিনি।

এসময় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের জিএস প্রার্থী ও ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ, এজিএস প্রার্থী ও ঢাবি শিবিরের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন খানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। উৎস: কালবেলা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়