শিরোনাম
◈ ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ সামলাবে কে: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন বাণিজ্যনীতিতে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা ◈ ডলারের বিশ্বায়ন: যেভাবে একটি মুদ্রা বিশ্ব অর্থনীতিকে শাসন করছে ◈ ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতি: চার্টার্ড ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত আসছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি ◈ যশোরের মনিরামপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে যুবদলের চার কর্মী গ্রেফতার ◈ মিয়ানমারের রাজনীতিতে নতুন মোড়, জান্তার ক্ষমতা হস্তান্তর! ◈ ইসরায়েলি নাগরিক সাফাদির সাথে সাক্ষাৎ: স্বীকার করে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন নুর (ভিডিও) ◈ জিম্বাবুয়েকে হা‌রি‌য়ে ত্রিদেশীয় সি‌রি‌জের ফাইনা‌লে বাংলা‌দেশ ◈ মির্জা আব্বাসের প্রশ্ন: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কি ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির’ (এনসিপি) সরকার? ◈ ফার্মেসির পরামর্শে শিশুর ডায়রিয়ায় অ্যান্টিবায়োটিক, গবেষণায় বিপদের ইঙ্গিত ◈ মার্কিন শুল্ক কমলো, যেসব চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:১৬ রাত
আপডেট : ০১ আগস্ট, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয় বাড়ার কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে।দেশের মোট রিজার্ভ বেড়ে ২৬.৫১ বিলিয়ন ডলার দাঁড়িয়েছে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৬ হাজার ৫১৫.৯৯ মিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ এখন ২১ হাজার ১৭৫ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

গত ৮ মার্চ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেনা বাবদ ১৭৫ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ ১ হাজার ৯৭০ কোটি ডলারে নেমেছিল। এরপর থেকে রিজার্ভ আবার বাড়তে শুরু করেছে।

সূত্র জানায়, রিজার্ভ বাড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, রপ্তানি ও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বৃদ্ধি। পাশাপাশি আমদানি ব্যয় নিয়ন্ত্রণ। তবে গত সরকারের আমলে স্থগিত করা বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ এখনও রয়ে গেছে। যে কারণে রিজার্ভ বাড়ার গতি খুব ধীর।

এর আগে গত ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ৩৮৬ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফ’র হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ ছিল ২১ হাজার ১১৪ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ১২ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৬ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। আইএমএফ’র হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল প্রায় ২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এদিকে গত ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেছিলেন, আইএমএফ’র ঋণপ্রাপ্তির অন্যতম শর্ত ছিল- নেট রিজার্ভ জুনের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় থাকতে হবে। আমাদের রিজার্ভ এখন সন্তোষজনক পর্যায়ে রয়েছে।আইএমএফ’র শর্ত জুনের মধ্যে পূরণ হবে- এমন প্রত্যাশার কথাও জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়