শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ১০ জুলাই, ২০২৫, ০২:০৯ দুপুর
আপডেট : ১৬ জুলাই, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অতিরিক্ত কসমেটিকস আনলেন বিমানবালা, মুচলেকা দিয়ে ছাড়া

মোঃ রফিকুল ইসলাম মিঠু, ঢাকা:হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অস্বাভাবিক পরিমাণ কসমেটিকস ও মিল্ক পাউডার নিয়ে এসে তোপের মুখে পড়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ৩৪০ ফ্লাইটের একজন বিমানবালা। আন্নামা নামের ওই বিমানবালা ঢাকা মহানগর উত্তরের বিএনপি নেতা ফাহিমের স্ত্রী বলে জানা গেছে। পরবর্তীতে মুচলেকা দিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

জানা যায়, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি অবতরণের পর রুটিন চেকআপের অংশ হিসেবে বিমানের সিকিউরিটি বিভাগের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা ক্রুদের তল্লাশি চালান। এ সময় ফ্লাইট স্টিউয়ার্ডেস আন্নামার কাছে সন্দেহজনকভাবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিদেশি কসমেটিকস ও মিল্ক পাউডার পাওয়া যায়।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্র জানিয়েছে, এই ধরনের পণ্যের শুল্ক আদায়ের দায়িত্ব মূলত কাস্টমস কর্তৃপক্ষের। ফলে বিমান কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে শুধু মুচলেকা নিয়ে ফ্লাইট স্টিউয়ার্ডেস আন্নামাকে ছেড়ে দেয়।

এ ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রভাব খাটিয়ে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালানো হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফ্লাইট স্টিউয়ার্ডেস আন্নামা বলেন, এটি বিমানের রুটিন চেক ছিল। কসমেটিকস ও মিল্ক পাউডার শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এনেছেন বলেও দাবি করেন তিনি।

উল্লেখ্য, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ক্রুদের বিরুদ্ধে লাগেজের মাধ্যমে বিদেশি পণ্য এনে দেশের বাজারে বিক্রির অভিযোগ নতুন নয়। বিশেষ করে উত্তরা, গুলশান ও বনানীর বিভিন্ন দোকানে এই পণ্যগুলো খোলা বাজারে পাওয়া যায়। এ ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড বিমানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে এবং কাস্টমস আইনের লঙ্ঘন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়