শিরোনাম
◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক ◈ ফিলিস্তিনকে অবিলম্বে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ সরকারকে ৬০ জন এমপির চিঠি ◈ সায়মা ওয়াজেদের ছুটি জবাবদিহির পথে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ : প্রেসসচিব

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০২৪, ০৯:৫৬ রাত
আপডেট : ১৬ মে, ২০২৪, ০৯:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২২০ টাকার জন্য ২১দিন কান্নাকাটি করেছি: নির্মাতা মারুফ হোসেন 

পাপ্পী আয়ান: [২] ‘শিশু একাডেমিতে ভর্তি হবার জন্য আমি আম্মুর কাছ থেকে ২২০ টাকা চেয়েছিলাম। এই টাকা নেওয়ার জন্য তিন সাপ্তাহ কান্নাকাটি করেছি।’ আমাদের সময় ডট কমের সঙ্গে আলাপকালে স্মৃতিচারণ করে এসব কথা বলেন নির্মাতা ও চিত্রনাট্যকার মারুফ হোসেন সজীব।

[৩] নির্মাণে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছোট বেলা থেকেই মিডিয়ার প্রতি আগ্রহ ছিলো। ১৩বছর বয়সে অভিনয় শেখার জন্য শিশু একাডেমির নাট্যকলায় ভর্তি হয়েছিলাম। যখন আমি শিশু একাডেমিতে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তখন আমি আর আমার বন্ধু মিলে একটা কর্মশালা করি। রাশিয়ান কিছু সিনেমার উপরে কর্মশালাটা ছিলো। এই কর্মশালা করার পরে মনে হয়েছে যে, অভিনয় না, আমি নির্মানের জন্য চেষ্টা করি।’

[৪] ২০১২ সালে ‘জনারণ্যে জোনাকি’ নাটকের মাধ্যমে নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন মারুফ হোসেন সজীব। এরপর টানা আট বছর ছিলেন নির্মাণ থেকে দূরে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘আমি ২০১২ সালে প্রথম নাটক নির্মাণ করি। নাটকটি থেকে সেসময় ভালো সাড়াও পেয়েছিলাম। কিন্তু তখন মনে হয়েছিলো আমার আরও স্টাডি প্রয়োজন। এরপর মুম্বাইতে ফিল্ম এণ্ড মিডিয়া নিয়ে পড়াশোনা শুরু করি, বিভিন্ন কোর্স করি। সেসব পড়াশোনাগুলো এখন নির্মাণের ক্ষেত্রে আমাকে অনেক বেশি হেল্প করছে। দীর্ঘ একটা সময় পড়াশোনার পেছনে ব্যয় করেছি।’

[৫] আট বছর পর ‘ফ্রোজেন কার’ নাটক দিয়ে নির্মাণে ফেরেন মারুফ। ২০২১ সালে নির্মাণ করেন ‘বিলোপ’ ও ‘আধারী’ নামের দুটি নাটক। এরপর ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তরুণ এই নির্মাতা।

[৬] উল্লেখ্য, শুরুতে অভিনয়ের ইচ্ছে থাকলেও পরবর্তীতে পরিচালক হিসেবে শোবিজে জায়গা করে নেন তিনি। তরুণ এই নির্মাতার অর্জনে রয়েছে, মেরিল প্রথম আলো পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু সম্মাননা। তার উল্লেখযোগ্য নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে, নুসাইবা, আজ আকাশে চাঁদ নেই, হাসি, আদরের চাঁদ, কুমিরের দরজা, কথা বন্ধু, ভালো মানুষ ইত্যাদি। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়