শিরোনাম
◈ জুলাই ঘোষণাপত্র না দেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ◈ নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ ◈ সাভারে মেয়ের হাতে বাবা খুনের আসল ঘটনা নিয়ে যা জানা গেলো ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতি ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তে আনন্দ উল্লাস! (ভিডিও) ◈ পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশকে জামায়াতের কাছে লিজ দিন: ডা. তাহের ◈ জনগণ পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না: তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ লঞ্চে দুই তরুণীকে পেটানো যুবকের পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ, আসলে কী হয়েছিলো? যা জানাগেল (ভিডিও) ◈ তামিম ইকবালকে নিয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরু (ভিডিও) ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার দাবিতে এতদিন পরে রাস্তায় কেন?

প্রকাশিত : ২২ মার্চ, ২০২৩, ০৯:৫১ রাত
আপডেট : ২২ মার্চ, ২০২৩, ০৯:৫১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আইন বিভাগের নাম শুনলেই বঙ্গবন্ধুর কথা মনে পড়ে: জবি উপাচার্য 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক

অপূর্ব চৌধুরী, জবি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেছেন, আইন বিভাগের নাম শুনলেই বঙ্গবন্ধু, হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী, আব্দুল হামিদ, কামাল হোসেন, আমিনুল ইসলামের কথা মনে পড়ে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আর সংকট একে অন্যের পরিপূরক। আমাদের সুযোগ সুবিধা অনেক কম, মাত্র ৭ একর জায়গা। এখানে হাঁটার মত অবস্থা নেই, ক্লাস রুমের সংকট, সেমিনারের সংকট। তার মধ্যে আমাদের অর্জনগুলো ফেলে দেওয়ার মত না। বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্ত বুদ্ধির চর্চার কেন্দ্র। এখানে কেউ চাইলে ভালো দিক গ্রহণ করতে পারে আবার কেউ চাইলে খারাপ দিক ও গ্রহণ করতে পারে। শিক্ষিত মানুষ আর প্রকৃত মানুষ মাঝে অনেক পার্থক্য, শিক্ষিত হলেই মানুষ হওয়া যায় না।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বুধবার (২২ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে জমকালো আয়োজনে বিভাগটির ২০১৯-২০২০, ২০২০-২০২১, ২০২১-২০২২ সেশনের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়। 

অনুষ্ঠানে আইন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সরকার আলী আক্কাসের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ। 

তিনি বলেন, বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলা করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখন অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছে। ১৫ তম বিজিএসে আইন বিভাগ থেকে ৭ জন জজ হয়েছে। আমরা আশাবাদী ভবিষ্যতে আইন বিভাগ থেকে আরো অনেক জজ পাবো। একসময় দেশের আইন অঙ্গনে জবির ছাত্র-ছাত্রীরা নেতৃত্ব দিবে এবং আইন বিভাগ দেশ সেরা হবে।

আইন অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এস এম মাসুম বিল্লাহ বলেন, কালচার এবং আচরণের সংমিশ্রণেই গঠিত আইন। রাষ্ট্রের মূল দলিল সংবিধান আর সেই সংবিধান শুরু হয়েছে আমরা বাংলাদেশের মানুষ এই তিনটি শব্দ দিয়ে। এই সংবিধান তৈরির ২৫ জনই হল আইনের ছাত্র। জজ তৈরি করার কারখানা হচ্ছে আইন। আইনের ছাত্র ছাড়া কেউ জজ হতে পারে না। আইনে পড়ে বিখ্যাত বিখ্যাত মানুষের সাথে মেশা যায়, তাদের সান্নিধ্য পাওয়া যায়। 

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল এবং আইন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

প্রতিনিধি/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়