আবুল কামাল: জেলার বিলবোর্ড টানিয়ে দোয়া চাওয়া ওই পাঁচ শিক্ষার্থীর মধ্যে চার জন পেয়েছে জিপিএ-৫। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন- বেড়া উপজেলার নয়াবাড়ি গ্রামের মোহন মোল্লার ছেলে নাহিদ হাসান, দ্বারিয়াপুর গ্রামের খন্দকার শহিদুল্লার ছেলে সামি খন্দকার, একই গ্রামের খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুনের ছেলে খন্দকার মাশরাফি এবং কাবাসকান্দা গ্রামের ইফতেখার উদ্দিনের ছেলে সুয়াইব আহমেদ সাহেদ। এসব শিক্ষার্থী উপজেলার কাশিনাথপুর বিজ্ঞান স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারা পরস্পরের বন্ধু।
শিক্ষার্থী নাহিদ হাসান ও সুয়াইব আহমেদ সাহেদ বলেন, জিপিএ-৫ পেয়ে অনেক ভালো লাগছে আমাদের। আমাদের বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন সবাই খুশি। করোনার মাঝে পড়াশোনা খুব একটা ভালো হয়নি। তারপরও চেষ্টা করেছি ভালো করার। যদিও আমাদের মধ্যে একজন অমিত হাসান রাফিদ রেজাল্ট খারাপ করায় খারাপ লাগছে। দেশবাসীর দোয়া ছিল এবং নিজেরা পরিশ্রম করেছি বলেই ভালো ফলাফল পেয়েছি। সেইসঙ্গে শিক্ষকদের সহযোগিতাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
কাশিনাথপুর বিজ্ঞান স্কুলের প্রধান শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্কুলের পাঁচজন ছাত্র অভিনব কায়দায় দোয়া চাওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। বিষয়টিকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখেছিলাম। ভালো লাগছে এই ভেবে যে তাদের মধ্যে চারজন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
প্রতিনিধি/এমএইচ/এএ