শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:১১ দুপুর
আপডেট : ০২ মে, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এসএমএস-ওয়েবসাইটে যেভাবে মিলবে স্কুলে ভর্তির লটারির ফলাফল

সব সরকারি স্কুল, মহানগর ও জেলা সদর পর্যায়ের বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির লটারির ফল এসএমএস ও ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আগামী ১৭ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ভর্তির লটারি হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক উইংয়ের উপপরিচালক এবং ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যে মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে ভর্তির আবেদন করেছে, লটারি কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর তাদের ওই মোবাইলে এসএমএস চলে যাবে।

আর নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd/) প্রবেশ করে অভিভাবকরা তাদের লগইন আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লটারির ফল ডাউনলোড ও প্রিন্ট দিতে পারবেন। আর ওই ওয়েবসাইটে আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে প্রধান শিক্ষকরাও নিজ নিজ স্কুলের লটারির ফল ডাউনলোড ও প্রিন্ট দিতে পারবেন। এছাড়া কেন্দ্রীয় লটারির অন্তর্ভুক্ত সরকারি-বেসরকারি স্কুলগুলোর প্রধানদের চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে।’

প্রসঙ্গত, দেশের সব সরকারি স্কুল এবং মহানগর ও জেলা সদরের বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হতে ৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৩৯ শিক্ষার্থী এবার আবেদন করেছে। তারা সবাই এখন লটারির অপেক্ষায়। গত ১২ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে স্কুলে ভর্তির আবেদন করার সুযোগ পেয়েছিল শিক্ষার্থীরা। ১৮ দিনে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে পৌনে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন করে। এর মধ্যে সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২ জন শিক্ষার্থী। আর বেসরকারি স্কুলে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪৬৭ জন। এবার সরকারি-বেসরকারি ৫ হাজার ৬২৫টি বিদ্যালয়ে মোট ১১ লাখ ১৬ হাজার ৩৮৯টি আসন ফাঁকা আছে।

এদিকে ভর্তি কমিটি বলছে, ‘৬৮০টি সরকারি স্কুলে ১ লাখ ৮ হাজার ৭১৬টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছে ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২ জন। সরকারিতে স্কুল আবেদনকারীরা পছন্দ দিয়েছে ৯ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫০টি। মহানগর ও জেলা সদরের ৪ হাজার ৯৪৫টি বেসরকারি বিদ্যালয়ে শূন্য আসন রয়েছে ১০ লাখ ৭ হাজার ৬৭৩টি। বিপরীতে আবেদন করেছে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪৬৭ জন শিক্ষার্থী। সেই হিসাবে ভর্তির পরও বেসরকরি স্কুলে আসন শূন্য থাকবে।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়