শিরোনাম
◈ ওরিয়ন গ্রুপের ৬৩৫ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিলের দাবি ◈ শতাধিক কারখানা বন্ধ, বিপাকে ৬০ হাজার শ্রমিক ◈ ডেনিম এক্সপোর ১৮তম আসর শুরু সোমবার ◈ টেকসই উন্নয়নে সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার ◈ এডিবির কাছে যে চার খাতে সহযোগিতা চাইলেন অর্থ উপদেষ্টা ◈ পাইপলাইনে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসছে জ্বালানি তেল, সাশ্রয় হবে ২৩৬ কোটি টাকা ◈ ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ শা‌মি‌কে প্রাণনাশের হুমকি ◈ ব্রা‌জিল আগামী সপ্তাহে নতুন কোচের নাম ঘোষণা করবে  ◈ বিএনপি চেয়ারপারসন এখনও আগের মতোই দেশের মানুষের পাশে থাকতে চান  জানালেন  ডা. জাহিদ  ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণে এগিয়ে বাংলাদেশ, মানবসম্পদে পিছিয়ে

প্রকাশিত : ০৪ নভেম্বর, ২০২৪, ০৩:৩১ দুপুর
আপডেট : ০১ মে, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৩-দফা দাবিতে উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, তাঁতীবাজার অবরোধ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তরসহ তিন দফা দাবিতে পুরান ঢাকার তাঁতীবাজার মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

আজ সোমবার দুপুর ১২টায় তাঁতীবাজার মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন তারা। এ সময় নয়াবাজার, গুলিস্তান, বংশাল, সদরঘাটসহ আশপাশের সব রুটের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ‌‘দ্বিতীয় ক্যাম্পাস আবাসন, কবে দিবা প্রশাসন?’, ‘প্রয়োজনে রক্ত নাও, তবুও মোদের হল দাও’, ‘প্রশাসনিক মুলা চাষ, আর্মি চাইলে সর্বনাশ’, ‘আর্মির হাতে দাও কাজ, যদি থাকে হায়া-লাজ’ লেগেছে রে লেগেছে,’ রক্ত আগুন লেগেছে,’ ‘জগন্নাথ আসছে, রাজপথ কাঁপছে’, সব সালারা বাটপার, আর্মি হবে ঠিকাদার’, প্রশাসন ভুয়া, ভুয়াসহ বিভিন্ন প্রতিবাদী স্লোগান দেন।

এদিকে, শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধে তাঁতীবাজার মোড়ে গাড়িতে আটকে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম। এরপর বেশ কিছুক্ষণ পরে উপাচার্য গাড়ি থেকে বের হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি বন্ধ করে হেঁটে ক্যাম্পাসে যান।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভাস্কর্য চত্বরের সামনে জড়ো হয়ে পুরো ক্যাম্পাস ঘুরে বিক্ষোভ মিছিলটি প্রধান ফটক থেকে শুরু করে শাঁখারীবাজার, রায়সাহেব বাজার মোড় হয়ে তাঁতীবাজার মোড়ে অবস্থান নেয়।

শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি হলো—

১. স্বৈরাচার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টরকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাত দিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এই দ্বায়িত্ব অর্পণ করতে হবে।

২. শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতে হবে যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে এবং হস্তান্তর প্রক্রিয়ার রূপরেখা স্পষ্ট করতে হবে।

৩. অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরাতন ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সকল চুক্তি বাতিল করতে হবে। উৎস: বিডি-প্রতিদিন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়