শিরোনাম
◈ সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমাহ ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১ ◈ জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশে জোরালো দৌড়: বিএনপিতে ফিরতে চান বহিষ্কৃত সাক্কু ও কায়সার ◈ আবারো মামুন লায়লার দ্বন্দ্ব, প্রকাশ্যে এলো ঐশী-মামুনের অন্তরঙ্গ মুহূর্ত ! ভিডিও ◈ পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে কি আটক ? যা জানা গেলো (ভিডিও) ◈ এবার মোদির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ ◈ ভুয়া ভিডিও শেয়ার করে দুঃখ প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিকের ◈ যুদ্ধবিরতির পর প্রথম সেনা বৈঠকে ভারত-পাকিস্তানের গুলি না চালানোর অঙ্গীকার, সীমান্ত থেকে সেনা কমানোর সিদ্ধান্ত ◈ যে কৌশলে ভারত-পাকিস্তান পরমাণু যুদ্ধ থামিয়েছেন, জানালেন ট্রাম্প ◈ হামজা চৌধুরীর দুর্দান্ত পারফর‌মেন্স, ফাইনালে শেফিল্ড ইউনাইটেড ◈ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বৈদ্যুতিক শাটল গাড়ি চালু

প্রকাশিত : ২০ মার্চ, ২০২৩, ১১:১৩ রাত
আপডেট : ২০ মার্চ, ২০২৩, ১১:১৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেরপুরের নকলায় মরিচ চাষে স্বাবলম্বী

আবু ইউসুফ নয়ন

পারভেজ হাসান: জেলায় মরিচ চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন নকলা উপজেলার পাঠাকাঠা ইউনিয়নের বারারচর গ্রামের আবু ইউসুফ নয়ন। তিনি চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মরিচ চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। এতে আর্থিকভাবে বেশ লাভবানও হয়েছেন তিনি। 

জানা যায়, আবু ইউসুফ অন্যান্য ফসলের চেয়ে মরিচ চাষে দাম ভালো পেয়ে এ চাষের দিকে ঝুঁকেছেন। তিনি বিগত মৌসুমেও করলা, শশা, পেঁয়াজ ইত্যাদি চাষ করেও লাভবান হয়েছেন। তবে এবার মরিচের চাষ করে তিনি দ্বিগুন লাভবান হয়েছেন।

তিনি পেশায় একজন মসজিদের ইমাম ও মাদরাসা শিক্ষক। তবে তার পাশাপাশি বাড়ির পাশের প্রায় ২০ শতক জমিতে চলতি মৌসুমে মরিচ চাষ করেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও দাম ভালো পাওয়ায় খরচের দ্বিগুণ লাভবান হন।  মরিচের বাম্পার ফলন হওয়ায় মরিচ চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এই অঞ্চলের অনেক কৃষক। ফলে জেলার চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন জেলায় মরিচ বাজারজাত করে বিপুল অংকের অর্থ উপার্জনে আশাবাদী। 

আবু ইউসুফ বলেন, আমার ২০ শতক জমিতে মরিচ উৎপাদনে খরচ পড়ে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। মরিচ বীজ রোপণের ফুল আসার পর ১৫-২০ দিনের মধ্যে কাঁচা মরিচ তোলা যায়। প্রতি মণ মরিচের গড় বাজারমূল্য  ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা হিসাবে উপার্জন করি। এখন মরিচের চাহিদা বেশি তাই দামও বেশি।  

তিনি আরও বলেন, এতে ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকার বেশি বিক্রি করেছি আরও ২০-৩০ হাজার টাকা বিক্রি করা যাবে এ আশা করছি। আমি এবছর মরিচ চাষ করে সুফল পেয়েছি, এতে আমি খুশি। 

এদিকে তার চাষ দেখে ওই এলাকার শামিম নামের এক কৃষক তার ১০শতক জমিতে বল্টু জাতের মরিচ লাগিয়েছেন। তিনি বলেন, কল্পনা ও করতে পারেনি যে এত বেশি বাম্পার ফলন হবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, এ অঞ্চলের মাটি ও আবহাওয়া মরিচ চাষের জন্য খুবই উপযোগী এবং আমাদের ব্লক কর্মকর্তারা প্রান্তিক চাষিদেরকে সকল প্রকার সাহায্য সহযোগিতা করে আসছেন।

সে যদি প্রান্তিক চাষি হয় তাকে সব ধরণের সহযোগিতা করা হবে এবং আগামীতে উপজেলায় মরিচের চাষ আরও বাড়বে বলে আশা করছি।

পিএইচ/এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়