শিরোনাম
◈ গণঅভ্যুত্থান সরকারের কেউ কেউ ‘লুটপাট’ করে বেহুঁশ হওয়ার দশা: ইশরাক হোসেন ◈ যে কারণে পিআর পদ্ধতি চায় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন ◈ ‘মেগাস্টার’ শব্দকাণ্ডে বিতর্ক: “আমি মানুষটা ছোট, অন্যকে ছোট করব কীভাবে” — জাহিদ হাসান ◈ এবার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন শিল্পকলার চারুকলা পরিচালক ◈ কেশবপুর পৌরসভার  সাবেক মেয়র রফিকুল গ্রেফতার ◈ বেনাপোল কাস্টমসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১৬ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় ◈ পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এবছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার ◈ ডার্পা প্রযুক্তি : যেভাবে তারবিহীন বিদ্যুৎ আবিষ্কার করে অবাক করলো বিশ্বকে (ভিডিও) ◈ নির্বাচন নিয়ে আবার সন্দেহ, অনিশ্চয়তার কথা কেন আসছে? ◈ মর‌ক্কোর স‌ঙ্গে প্রী‌তি ম্যাচ খেল‌তে চায় বাংলাদেশ, ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রস্তাব

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৪:৩২ দুপুর
আপডেট : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৪:৩২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কেরানীগঞ্জে বাবা-ছেলে হত্যার ৩০ বছর পর ফাঁসির আসামি গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] ১৯৯৩ সালে কেরানীগঞ্জে বহুল আলোচিত বাবা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. আরিফ ওরফে সরিফুল ইসলামকে (৫২) অবশেষে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

[৩] বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

[৪] শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়ে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আরিফ বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় গিয়ে নাম ও পরিচয় গোপন করে সরিফুল নামে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করেন এবং ঢেউটিন ফ্যাক্টরিতে কাজ নেন। ফ্যাক্টরিটি বন্ধ হলে মুদি ও লন্ড্রি দোকানের ব্যবসা করছিলেন। সেইসঙ্গে আরিফ সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা সহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রমের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। ১৯৯৩ সালের ১৩ জুলাই কেরানীগঞ্জের মালোপাড়া বারিশুর বাজারে মুদি ব্যবসায়ী শরিফুল ও তার ছেলেকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে আরিফ সহ সন্ত্রাসীরা। বাবা-ছেলের হত্যার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। 

[৫] তিনি  আরও বলেন, হত্যা মামলার তদন্ত কার্যক্রম শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৯৯৪ সালের ২৬ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে জড়িত ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ঘটনার পর থেকে আরিফ বেনামে পলাতক জীবন বেছে নেন। পরে ২০০৪ সালের ২১ জুলাই আদালত এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেফতার আরিফসহ ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন। র‌্যাব পলাতক আসামিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় পলাতক আসামি আরিফকে গ্রেপ্তার করা হয়। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না

প্রতিনিধি/টিএবি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়