শিরোনাম
◈ দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান  ◈ এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে না: অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি ◈ সাবেক এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ গ্রেফতার ◈ যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুই অর্জন ৭১ আর ২৪: তারেক রহমান ◈ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেন ভয়ংকর ট্রলের শিকার হচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ◈ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো, কিন্তু লড়াই এখনো বাকি: উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম ◈ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত, জানালো নির্বাচন কমিশন ◈ এখন সবাই জেনে গেছে আমাদের মা-বোনের সিঁদুর মুছে ফেলার ফল কি: নরেন্দ্র মোদি (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২১ মার্চ, ২০২৩, ০৪:০৮ দুপুর
আপডেট : ২১ মার্চ, ২০২৩, ০৪:০৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচনী বছরে চোখ-কান খোলা রাখবে দুদক: চেয়ারম্যান

মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ

বিপ্লব সিকদার: চলতি বছর নির্বাচন সামনে রেখে চোখ-কান খোলা রেখে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। আজ মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।দুদক কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক খান ও মো. জহুরুল হক এবং দুদকের সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচনের বছর আমরা চোখ-কান খোলা রাখব। আইন অনুসারে আমাদের যেটুকু অংশ আমরা তা নিরপেক্ষভাবে প্রতিপালনের চেষ্টা করব। আমরা সাধ্যমতো কাজ করছি।’ রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে দুদক ঠিকমতো কাজ করছে না—এমন প্রশ্নের জবাবে দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘মামলা, তদন্ত, অনুসন্ধান—সবকিছুই বেড়েছে। আমাদের এই তথ্য কথা বলবে।’ দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়, তফসিলভুক্ত না হওয়া এবং দুর্বল তথ্য-প্রমাণের কারণে ২০২২ সালে আসা ৯৫ শতাংশেরও বেশি অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগই অনুসন্ধানের জন্য আমলে নেয়নি সংস্থাটি।

দুদকের ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, গত বছর দুদকে জমা পড়ে ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগ। এসব যাচাই-বাছাই শেষে অনুসন্ধানের জন্য সংস্থাটি হাতে নিয়েছে ৯০১টি অভিযোগ, যা মোট অভিযোগের ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ ৯৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ অভিযোগই অনুসন্ধানের জন্য আমলে নিতে পারেনি দুদক। ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগের মধ্যে ৩ হাজার ১৫২টি অভিযোগ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাঠানো হয়েছে। ২০২২ সালে চার্জশিট অনুমোদন হয়েছে ২২৪টি, মামলা হয়েছে ৪০৬টি, ফাঁদ মামলা হয়েছে মাত্র ৪টি। এক প্রশ্নের জবাবে দুদক কমিশনার (অনুসন্ধান) মো. মোজাম্মেল হক খান বলেন, ‘দেশের টাকা বাইরে চলে গেছে। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়তো কাজ করতে পারেনি দুদক। অর্থ পাচারের কাজ করে আরও অনেকগুলো সংস্থা। শুধু দুদকের কাজ নয় এটি। তার পরও আমরা চেষ্টা করছি টাকা ফিরিয়ে আনার।

ডিএস/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়