শিরোনাম
◈ ঢাকায় চীনের ভিসা অফিস ৮ দিন বন্ধ থাকবে ◈ রাশিয়া-কানাডা থেকে ৩৩২ কোটি টাকার সার কিনছে সরকার ◈ ধামরাইয়ে বিশেষ অভিযানে ৩১লাখ টাকার হেরোইন সহ গ্রেপ্তার ৩।  ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে ৪৮ ঘণ্টা পর পাকিস্তানের অভিযোগ উড়িয়ে কড়া জবাব দি‌লো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ◈ বিশ্বকাপ বাছাই‌য়ে ইসরায়েলের বিরু‌দ্ধে ম্যাচের টিকিট বিক্রির টাকা ফিলিস্তিনে দান করবে নরওয়ে ◈ জাতিসংঘের এলডিসি উত্তরণের পথে বাংলাদেশ, সতর্ক থাকবার বার্তা তারেক রহমানের ◈ ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন: ৭০ ইন্টারসেকশনে নতুন বিন্যাসে গতি দ্বিগুণ, যানজট কমেছে ◈ নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা আমরা সমর্থন করি না: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ গণআন্দোলন রুখতে কড়া প্রস্তুতি: গবেষণায় নামছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানিতে নতুন উদ্যোগ: ‘জাপান ডেস্ক’ চালু, ভাষা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানে বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা

প্রকাশিত : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০২:০৮ দুপুর
আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০২:০৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিলেট জুড়ে দেখা দিয়েছে চোখ উঠার রোগ

আবুল কাশেম, সিলেট : প্রতিদিন সিলেটের ওসমানী ও  সদর হাসপাতালে চোখ উঠা রোগীদের দেখতে পাওয়া যায় চিকিৎসা নিতে। শুধু সিলেট নগরী নয় বিভিন্ন উপজেলায় এ রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন এটি এক ধরণের ভাইরাস জনিত চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটিকে কনজাংটিভাইটিস বা কনজাংটিভার বলা হলেও সমস্যাটি চোখ ওঠা নামেই পরিচিত। রোগটি ছোঁয়াছে,ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

চিকিৎসকরা বলছেন, গরমে আর বর্ষায় ও রিতু পরিবর্তনে অনেক সময় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে।  চোখের একেবারে বাইরের স্বচ্ছ অংশটির ডাক্তারি নাম ‘কনজাংকটিভা’। ভাইরাসের সংক্রমণে সেখানে তৈরি হয় প্রদাহ, ফুলে যায় চোখের ছোট ছোট রক্তনালি। ফুলে থাকা রক্তনালি গুলোর কারণেই চোখের রং লালচে হয়ে যায়, যেটাকে চোখ ওঠা বা ‘কনজাংকটিভাইটিস’ বলা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেট নগরী থেকে শুরু করে বিভাগের বেশির ভাগ ঘরেই এখন চোখ ওঠা রোগী। হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। রোগী বাড়ায় দেখা দিয়েছে চোখের ড্রপের সংকট। আক্রান্তদের উল্লেখযোগ্য অংশই শিশু। সাধারণত এক সপ্তাহের মধ্যেই এই রোগ সেরে যায়। 

এ বিষয়ে সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. জন্মেজয় শংকর দত্ত জানান, চোখ ওঠা একটি মওসুমী ভাইরাস জনিত  রোগ। তবে ড্রপার ব্যবহারের আগে এর মান ও মেয়াদ সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে। সরকারী হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে যোগাযোগ করতে হবে। সারাদেশের ন্যায় সিলেটেও চোখ ওঠার রোগী বেড়ে যাওয়ায় জেলার সকল সরকারী হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পর্যাপ্ত ড্রপার সরবরাহ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়